সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
আলিপুরদুয়ার-১ ব্লকের জয়েন্ট বিডিও সৌগত সেন বলেন, গ্রামবাসীকে বুঝিয়ে অবরোধ তোলা হয়েছে। ফোর লেনের রাস্তার মাটির ধস ঠেকাতে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষকে বলা হচ্ছে। সোনাপুর ফাঁড়ির ওসি অমিত শর্মা বলেন, অবরোধ তুলে দিয়ে ওই রাস্তায় স্বাভাবিক করা হয়েছে যান চলাচল।
আলিপুরদুয়ারের সলসলাবাড়ি বাড়ি থেকে ফালাকাটা পর্যন্ত ৪১ কিমি ৩১ডি জাতীয় সড়কে ফোর লেনের কাজের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ৯০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। মার্চেই কাজের টেন্ডার এবং ওয়ার্ক অর্ডার হয়েছে। কিন্তু এখনও রাস্তার কাজ শুরু হয়নি। গ্রামবাসীর অভিযোগ, ফোর লেনের কাজের জন্য রাস্তার দু’পাশে ফেলা মাটি বৃষ্টিতে ধসে যাচ্ছে। মাটির ধসে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ফোর লেনের রাস্তার সঙ্গে সংযোগকারী বিভিন্ন গ্রামের রাস্তার মুখ।
উত্তর কামসিং ও দক্ষিণ কামসিংয়ের রাস্তাটি বিডিও অফিসের আগে আট মাইলে ফোর লেনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। আট মাইলের বাসিন্দা অবিনাশ রায় বলেন, ফোর লেনের মাটি ধসে গ্রামে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যাতায়াতে খুবই অসুবিধা হচ্ছে। একই অবস্থা ফোর লেন থেকে পাঁচকেলগুড়ি গ্রামে যাওয়ার রাস্তার। স্থানীয় কলেজ পড়ুয়া জয়ন্তী বর্মন বলেন, বাধ্য হয়ে আমাদের অবরোধ করতে হয়। আমাদের দাবি, জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ মাটির ধস ঠেকাতে ব্যবস্থা নিক। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য রীনা অধিকারী দাস বলেন, ফোর লেনের মাটি ধসে গ্রামে যাওয়ার রাস্তার মুখ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যাতায়াতে অসুবিধা হচ্ছে। এজন্য জনপ্রতিনিধি হিসেবে জবাবদিহি করতে হচ্ছে গ্রামবাসীর কাছে। এবিষয়ে জানতে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের প্রজেক্ট ডিরেক্টর সঞ্জীব শর্মাকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। মেসেজেরও জবাব দেননি। নিজস্ব চিত্র