যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
কালীতলা তরুণ সঙ্ঘ ক্লাবের এবারে ৬৯তম বর্ষে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পাখি সংরক্ষণের ভূমিকা থিমের মাধ্যমে তুলে ধরেছে। তরুণ সঙ্ঘ ক্লাবে প্রবেশের মুখেই তৈরি হয়েছে সুবিশাল একটি ময়ূর। পুজো প্যান্ডেলের ভিতরে হরেক রকম কাগজের তৈরি পাখি রয়েছে। প্যান্ডেলে প্রত্যেকটি পাখির ডাক শোনা যাবে। হারিয়ে যাওয়া লুপ্তপ্রায় পাখিরও দেখা মিলছে এখানে। দিনের পর দিন পাখি কেন হারিয়ে যাচ্ছে সেই দিকগুলিও ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
৫১তম বর্ষে পরিবেশ বান্ধব থিম তুলে ধরেছে গঙ্গারামপুর ইউথ ক্লাব। গঙ্গারামপুর মহকুমা তথা জেলার মধ্যে অন্যতম দুর্গাপুজো করে আসছে এই ক্লাব। পরিবেশ বান্ধব থিমকে সামনে রেখে প্রকৃতি থেকে হারিয়ে যাওয়া লুপ্তপ্রায় সুবিশাল মকর মাছ দেখা যাচ্ছে প্যান্ডেলের সামনে। এছাড়াও প্যান্ডেলের ভিতরে সনাতন সংস্কৃতি মেনে ৫১টি বিভিন্ন দেবদেবীর বিশ্বরূপ রয়েছে। পুজো মণ্ডপে ওঠার মুখে বিশ্ববরেণ্য মহাপুরুষ স্বামী বিবেকানন্দ দেবী দুর্গার পথ প্রদর্শক হিসেবে দর্শনার্থীদের পথ দেখাচ্ছেন। সেই সঙ্গে রয়েছে চোখ ধাঁধানো আলোক সজ্জা।
গঙ্গারামপুর কালীতলা তরুণ সঙ্ঘের পুজো কমিটির সম্পাদক স্বপন হালদার বলেন, আমাদের পরিবেশ থেকে পাখি হারিয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে পাখির অবদান রয়েছে। অনেক পাখিও অবলুপ্তির পথে। আমরা পাখি সংরক্ষণের বিষয়ে সচেতন করছি। পুজো প্যান্ডেলে হরেক রকম পাখির দেখা মিলবে।