একাধিক সূত্র থেকে আয় বৃদ্ধি ও সঞ্চয় যোগ। নতুন আয়ের দিশাও পেতে পারেন। খেলাধুলায় উন্নতি। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, জুলাই মাসে বাটলারে জনসভায় বক্তব্য রাখার সময় ট্রাম্পের উপর হামলা চলেছিল। রিপাবলিকান নেতার কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গিয়েছিল গুলি। সেই ঘটনাতেও নাম জড়িয়েছিল ইরানের। বিষয়টি নিয়ে সেপ্টেম্বরে তেহরানকে কড়া বার্তা দিয়েছিল বাইডেন প্রশাসন। আমেরিকা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিল, জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে কোনওরকম আপোস করবে না মার্কিন প্রশাসন। এধরনের চেষ্টাকে যুদ্ধ বলেই গণ্য করা হবে। রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৪ অক্টোবর মধ্যস্থর মাধ্যমে জবাব দেয় ইরান। সেখানে বলা হয়, ট্রাম্পকে হত্যার কোনও অভিপ্রায়ই তাদের নেই। সূত্রের খবর, লিখিত বার্তাটি পাঠিয়েছিলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লা আলি খামেনেই। যদিও বার্তায় তাঁর স্বাক্ষর ছিল না। ২০২০ সালে মার্কিন ড্রোন হামলায় মৃত্যু হয়েছিল ইরানের সেনা কমান্ডার কাসেম সোলেইমানির। ঘটনায় ট্রাম্পকে কাঠগড়ায় তুলেছে খামেনেইয়ের দেশ। অভিযোগ , রিপাবলিকান নেতার নির্দেশেই এই হামলা হয়েছিল। আইনি পথে কাসেমের মৃত্যুর বদলা নেওয়ার বার্তাও দিয়েছে তেহরান।
ইজরায়েল ইস্যুতে ইরানের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। সূত্রের খবর, দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা কমাতে সম্প্রতি নিউইয়র্কে ইরানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন টেসলা কর্তা এলন মাস্ক। - ফাইল চিত্র