প্রায় সম্পূর্ণ কাজে শেষ মুহূর্তে বাধা পড়ায় বিচলিত হয়ে পড়তে পারেন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষার বিষয়ে ... বিশদ
ইস্তফা দেওয়া এই সাত আপ বিধায়ক হলেন নরেশ যাদব (মেহরৌলি), রোহিত কুমার (ত্রিলোকপুরী), রাকেশ ঋষি (জনকপুরী), মদনলাল (কস্তুরবা নগর), পবন শর্মা (আদর্শ নগর), ভাবনা গৌড় (পালম), বি এস জুন (বিজওয়াসান)।
পালমের বিধায়ক ভাবনা তাঁর ইস্তফাপত্রে পার্টি সুপ্রিমো কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে তোপ দেগে লিখেছেন, ‘আপনার উপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছি।’ মেহরৌলির বিধায়ক নরেশ যাদবকে প্রথমে প্রার্থী করা হয়েছিল। কিন্তু কোরানের অবমাননা মামলায় ডিসেম্বর মাসে দোষী সাব্যস্ত করে দু’বছরের সাজা শোনায় পাঞ্জাবের একটি আদালত। তারপরই প্রার্থী তালিকায় তাঁর নাম কাটা পড়ে। মেহরৌলি আসনে মহেন্দর চৌধুরীকে প্রার্থী করা হয়। ইস্তফাপত্রে নরেশ লিখেছেন, সততার যে নীতিকে সামনে রেখে আপ তৈরি হয়েছিল, বর্তমানে তা থেকে বহু দূরে সরে গিয়েছে দল। দুর্নীতি দমনে প্রতিশ্রুতি পূরণ না করে আদতে দুর্নীতিতেই ডুবে গিয়েছে পার্টি। ত্রিলোকপুরীর বিধায়ক রোহিত কুমার এদিন ইস্তফা দেওয়ার পর এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, আন্না আজারের নেতৃত্বে দুর্নীতি বিরোধী আন্দোলন চলাকালীন তিনি আপে যোগ দিয়েছিলেন। তাঁর আশা ছিল, দলিত ও বাল্মীকি সম্প্রদায়ের মানুষ সামাজিক ন্যায়বিচার পাবেন। কিন্তু আপ শীর্ষ নেতৃত্ব এবিষয়ে নিজেদের প্রতিশ্রুতি ভুলে গিয়েছে। দুর্নীতি ও স্বজনপোষণ ইস্যুতে আপ নেতৃত্বকে কাঠগড়ায় তুলেছেন ইস্তফা দেওয়া জনকপুরীর বিধায়ক রাজেশ ঋষিও।