পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
শনিবার ওই সন্দেহভাজন যুবকের উপস্থিতির খবর পায় মুম্বই পুলিস। তৎক্ষণাৎ সতর্ক করা হয় রেল পুলিসকে। পাঠানো হয় তার ছবি ও লোকেশনের তথ্য। তার উপর ভিত্তি করে এদিন দুপুর দু’টো নাগাদ সাধারণ পোশাকে রেলপুলিস তাকে আটক করে ছত্তিশগড়ের দুর্গ স্টেশনে। বিনা টিকিটে জেনারেল কম্পার্টমেন্টে যাতায়াত করছিল সে। সন্দেহভাজনের নাম আকাশ কৈলাস কানোজিয়া। ভিডিও কল ও ছবির মাধ্যমে তার পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। আরপিএফ কর্তা মনোজ যাদব বলেন, ‘মুম্বই পুলিস জানিয়েছে, আকাশই সইফের উপর হামলা চালিয়েছিল।’ আকাশকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাত আটটা নাগাদ মুম্বই পুলিসের একটি দল বিমানে ছত্তিশগড়ে পৌঁছয়। আরপিএফ ও পুলিস যৌথভাবে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আকাশের দাবি, সে মুম্বইয়ের বাসিন্দা। প্রথমে নাগপুরে যাওয়ার কথা বললেও পরে বয়ান বদলে আকাশ জানায়, ছত্তিশগড়ের বিলাসপুরে এক আত্মীয়র সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছিল সে। সইফের বাড়ি থেকে একটি ছুরির ভাঙা টুকরো উদ্ধার করেছে পুলিস।
এর আগে শনিবার সকালে মধ্যপ্রদেশ থেকে এক সন্দেহভাজনকে আটক করা হয়েছিল বলে জানা যায়। তাঁকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়। যদিও পরে জানা যায়, ওই ব্যক্তিকে অন্য একটি ঘটনায় আটক করা হয়েছিল। সইফের উপর হামলায় তার কোনও যোগ নেই।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই মূল অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছিল পুলিস। বিভিন্ন রেল স্টেশনের সিসি ক্যামেরায় তার ছবি ধরা পড়ে। বান্দ্রা স্টেশন থেকে ট্রেনে চেপে অন্য কোনও রাজ্যে পালাতে চেয়েছিল সে। বিষয়টি জানার পরেই মুম্বই পুলিস প্রতিটি স্টেশনে অ্যালার্ট পাঠায়। এর আগে শনিবারই প্রকাশ্যে আসা একটি ফুটেজে দেখা গিয়েছে, সইফের উপর হামলা চালানোর পরের দিন দাদারের একটি দোকান থেকে হেডফোন কিনছে অভিযুক্ত।