একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
বিজবাসনে কৈলাস ও প্যাটেল নগরে রাজকুমারকে প্রার্থী করা হয়েছে। আরও এক দলত্যাগী তথা দিল্লি প্রদেশ কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি অরবিন্দর সিং লাভলিকে গান্ধীনগর আসনে টিকিট দিয়েছে বিজেপি। প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা রাজকুমার চৌহান (মঙ্গলপুরী), প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক তরবিন্দর সিং মারওয়াহ (জাংপুরা)কেও প্রার্থী করা হয়েছে।
নয়াদিল্লি বিধানসভা এলাকায় দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সাহিব সিং বর্মার ছেলে প্রবেশ বর্মার বিরুদ্ধে ভোটারদের টাকা বিলি করার অভিযোগ তুলেছিল কেজরিওয়ালের দল। তা নিয়ে আপ ও বিজেপির তরজা চলছে। এবার নয়াদিল্লি আসনে কেজরিওয়ালকে টক্কর দিতে এই প্রবেশের উপরই ভরসা রাখল বিজেপি। অন্যদিকে, কংগ্রেস ইতিমধ্যেই এখানে আর এক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতের ছেলে সন্দীপ দীক্ষিতকে টিকিট দিয়েছে। একইভাবে কালকাজি আসনে মুখ্যমন্ত্রী আতিশীর বিরুদ্ধে প্রাক্তন সাংসদ রমেশ বিধুরিকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে পদ্ম শিবির। এখানে আবার কংগ্রেস প্রাক্তন আপ বিধায়ক অলকা লাম্বার উপর বাজি ধরেছে। ফলে এই দুই আসনে যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে চলেছে, তা নিয়ে বিন্দুমাত্র সংশয় নেই রাজনৈতিক মহলের।
আতিশী ইতিমধ্যেই বিধুরির প্রার্থীপদ নিয়ে খোঁচা দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, দশ বছর দক্ষিণ দিল্লির সাংসদ থাকার পরও গত লোকসভা ভোটে তাঁকে টিকিট দেয়নি বিজেপি। দলেরই যেখানে বিধুরির উপর ভরসা নেই, সেখানে কালকাজির মানুষ তাঁকে কীভাবে বিশ্বাস করবেন?