একাধিক সূত্র থেকে আয় বৃদ্ধি ও সঞ্চয় যোগ। নতুন আয়ের দিশাও পেতে পারেন। খেলাধুলায় উন্নতি। ... বিশদ
গত বুধবার সকালে গিরিডিতে মারান্ডির বাড়িতে গিয়ে দেখা গেল, দলের কর্মীরা একে একে আসছেন। শলাপরামর্শ চলছে। এসবের মাঝেই ঝাড়খণ্ডের চলতি বিধানসভা ভোট নিয়ে তাঁর মমতামত জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। বললেন, ‘লোকসভা ভোটের নিরিখে আমরা ৫১টি আসনে এগিয়ে রয়েছি। এবার তার থেকে ভালো ফল হবে বলেই আশা করছি।’ নিজের জয়ের ব্যাপারে কতটা আত্মবিশ্বাসী তিনি? বর্ষীয়ান বিজেপি নেতার দাবি, ‘ওরা (ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা) যে কী হারে দুর্নীতি করেছে, তা সবার জানা। সব তো দুবাইতে বিনিয়োগ হচ্ছে। মানুষ এসব জানে না? তাহলে মানুষ ওদের ভোট দেবে বলে মনে করেন?’ কিন্তু বর্তমান সরকার যেসব জনহিতকর প্রকল্প গ্রহণ করেছে, তার তো একটা প্রভাব নিশ্চয়ই আছে? মারান্ডির পাল্টা জবাব, ‘আমরাও তো বলেছি মহিলাদের মাসে মাসে ২১০০ টাকা করে দেব। তবে গোটা বিষয়টাই সম্পূর্ণভাবে মানুষের উপর নির্ভর করছে। আমাদের কাজ হল মানুষের কাছে নিজেদের কথা তুলে ধরা। সেটাই আমরা করে চলেছি।’
তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই কেন্দ্রে জেএমএম এবং সিপিআই(এমএল) লিবারেশন, দুই দলই প্রার্থী দেওয়ায় কিছুটা হলেও ‘অ্যাডভান্টেজ’ পেতে চলেছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। ২০১৯ সালে এই কেন্দ্র থেকে জেভিএম প্রার্থী হিসেবে হয়ে জিতেছিলেন মারান্ডি। বিজেপি প্রার্থীকে প্রায় ১৮ হাজার ভোটে হারিয়েছিলেন তিনি। ২০২০ সালে জেভিএম দলটাই মিশে যায় বিজেপির সঙ্গে। তাই এবার তাঁর লড়াই জেএমএম এবং সিপিআই(এমএল) লিবারেশনের বিরুদ্ধে।