একাধিক সূত্র থেকে আয় বৃদ্ধি ও সঞ্চয় যোগ। নতুন আয়ের দিশাও পেতে পারেন। খেলাধুলায় উন্নতি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ঝাঁসির ওই হাসপাতালে সদ্যোজাতদের বিভাগে (নিকু) ১৮টি বেড ছিল। কিন্তু, দুর্ঘটনার সময়ে সেখানে প্রায় তিনগুণ অর্থাৎ ৫৪ জন নবজাতককে রেখেছিল কর্তৃপক্ষ। অভিশপ্ত নিকুতে ঠিক কতজন শিশু ছিল, তা নিয়ে আধিকারিক মহলেই মতান্তর দেখা দিয়েছে। কানপুরের এডিজি অলোক সিং জানিয়েছেন, ওই ওয়ার্ডে ৪৭ জনকে ভর্তি রাখা হয়েছিল। ঝাঁসির সিনিয়র পুলিস সুপার সুধা সিং জানিয়েছিলেন, ওই ওয়ার্ডে ভর্তি ছিল ৫২-৫৪ জন শিশু।
অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে রাতেই ওই হাসপাতালে যান রাজ্যের উপ মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী ব্রিজেশ পাঠক। তাঁর আসার খবর পেয়েই সাজো সাজো রব পড়ে যায়। একদিকে যখন সন্তানহারা পরিবার-পরিজনরা আতঙ্কিত, নবজাতকের খোঁজ করছেন, সেইসময় উপ মুখ্যমন্ত্রীকে আপ্যায়ন করতে তৎপর হয়ে ওঠেন আধিকারিকরা। তাঁদের এই আচরণ নিয়ে তুমুল বিতর্ক তৈরি হয়েছে। অভিযোগ, এমনিতে হাসপাতালের যত্রতত্র নোংরা-আবর্জনা পড়ে থাকে। কিন্তু, উপ মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আসার খবর পেতেই হাসপাতালে চত্বর পরিষ্কার করে চুন ছড়িয়ে দেওয়া হয়। হতাহতদের পরিবার-পরিজনকে তাঁর কাছে ঘেষতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। এসংক্রান্ত একটি ভিডিও শেয়ার করে যোগী সরকারকে নিশানা করেছে কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করেছেন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদবও। যোগীকে তাঁর পরামর্শ, অবিলম্বে ভোট প্রচার ছেড়ে রাজ্যের হাসপাতালগুলিতে নজর দিন। হাতশিবিরও গোটা ঘটনায় প্রশাসনিক ব্যর্থতার দিকে আঙুল তুলেছে। দোষীদের চিহ্নিত করে কড়া শাস্তির
দাবি জানিয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীও।