অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সাংসারিক সুখ বাড়বে। জটিল কর্ম সম্পাদনে সাফল্য ও ওপরওয়ালার আস্থালাভ। ... বিশদ
এই অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে কানপুর জোনের এডিজি অলোক সিং জানিয়েছেন, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে এই আগুন লাগে। মৃত শিশুরা সেই সময় ইনকিউবেটরে ছিল। তিনি আরও জানান, ঘটনার সময় ৪৭ জন শিশু সেই ওয়ার্ডে ভর্তি ছিল। ঘটনার পর সেখান থেকে মোট ৩৭ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর ঝাঁসির ডিআইজি কলানিধি নৈথানিও জানান, মৃতরা সকলেই শিশু এবং আরও ১৬ জন আহত হয়েছেন।
এই দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে ঝাঁসির জেলাশাসক বলেন, 'রাত সাড়ে ১০টা থেকে ১০টা ৪৫ মিনিটের মধ্যে এনআইসিইউ ইউনিটের ভিতরে শর্ট সার্কিট হয়। এই আবহে ইউনিটের দরজার কাছে থাকা শিশুদের আগে উদ্ধার করা হয়। এদিকে ইউনিটের ভেতরের দিকে থাকা অনেককেও উদ্ধার করা হয়। তা সত্ত্বেও দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখনও পর্যন্ত ১০ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এই ঘটনায় এক্স হ্যান্ডেলে শোকবার্তা জানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি লিখেছেন, “ঝাঁসি জেলার মেডিক্যাল কলেজের NICU ওয়ার্ডে আগুন লেগে শিশুমৃত্যুর ঘটনা হৃদয়বিদারক ও মর্মান্তিক। জেলা প্রশাসন ও দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকার্য চালাতে।”
এই ঘটনার পর ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। মৃত নবজাতকদের পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। পাশাপাশি, ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রে মোদিও। তিনি জানিয়েছেন, ক্ষতিপূরণ বাবদ মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে।