অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সাংসারিক সুখ বাড়বে। জটিল কর্ম সম্পাদনে সাফল্য ও ওপরওয়ালার আস্থালাভ। ... বিশদ
জামুইয়ে এদিন স্বাধীনতা সংগ্রামী বিরসা মুন্ডার ১৫০তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। এই দিনটি ‘জনজাতীয় গৌরব দিবস’ হিসেবে পালন করা হচ্ছে। জামুইয়ের অনুষ্ঠান থেকে পূর্বতন কংগ্রেস সরকারকে আক্রমণ করেন মোদি। নাম না করে নিশানা বানান নেহরু-গান্ধী পরিবারকে। ফলে বিরসা মুন্ডাকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের অনুষ্ঠানেও প্রধানমন্ত্রীর মুখে কার্যত রাজনৈতিক ভাষণ শোনা গেল। আগামী ২০ নভেম্বর ঝাড়খণ্ডে শেষ দফার ভোটগ্রহণ। তার আগে জামুইয়ের সভা থেকে পাশের রাজ্যের আদিবাসী ভোটারদের মন জয়ের সচেতন চেষ্টা চালালেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি আদিবাসী সমাজের আরাধনা করেন। বিরসা মুন্ডার জন্মজয়ন্তীকে ‘জনজাতীয় গৌরব দিবস’ হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাঁর সরকার। কারণ আদিবাসী মানুষ তাঁদের হক কখনও পায়নি। দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষায় স্মরণাতীত কাল থেকেই এই সম্প্রদায়ের বিশাল ভূমিকা রয়েছে। স্বাধীনতা সংগ্রামেও তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। কিন্তু পূর্বতন সরকারগুলি ইচ্ছাকৃতভাবে আদিবাসী মানুষের আবদানকে কৃতিত্ব দেয়নি। যাতে সব কৃতিত্ব একটিমাত্র দল ও পরিবার পায়। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারও। জামুইয়ের অনুষ্ঠানে শেষে দেওঘর বিমানবন্দর হয়ে দিল্লি ফেরার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রীর। কিন্তু বিশেষ বিমানে যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে তাঁর দিল্লি ফিরতে ঘণ্টা দু’য়েক বিলম্ব হয়। বায়ুসেনার অন্য বিমান এসে তাঁকে উড়িয়ে নিয়ে যায়। সরকারি সূত্রে খবর, এই ঘটনার জেরে গোটা অঞ্চলকে নো ফ্লাই জোন বলে ঘোষণা করা হয়।