অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সাংসারিক সুখ বাড়বে। জটিল কর্ম সম্পাদনে সাফল্য ও ওপরওয়ালার আস্থালাভ। ... বিশদ
বিচারপতি জি এ সানাপের বেঞ্চ বলেছে, ১৮ বছরের কম বয়সি কোনও মেয়ের সঙ্গে যৌন সঙ্গম আইনত ধর্ষণই। মেয়েটি বিবাহিত না অবিবাহিত, এক্ষেত্রে তা গুরুত্বহীন। তথাকথিত স্ত্রীর বয়স ১৮ বছরের কম হলে সহমতের ভিত্তিতে যৌন সম্পর্কের যুক্তি দিয়ে কোনও লাভ হয় না। নিম্ন আদালতের ১০ বছরের কারাদণ্ডের রায়ও বহাল রেখেছে হাইকোর্ট।
আদালতের নথি অনুযায়ী, অভিযোগকারী মেয়েটি নাবালিকা থাকাকালীন তার সঙ্গে জোর করে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেছিল ওই ব্যক্তি। মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। এরপর মেয়েটিকে ওই ব্যক্তি বিয়ে করে। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই তাদের বৈবাহিক সম্পর্কে অবনতি ঘটে। মেয়েটিকে শারীরিক নিগ্রহ করতে শুরু করে সে। এমনকী গর্ভপাতের জন্য চাপ দিতেও শুরু করে। পিতৃত্ব অস্বীকার করে মেয়েটির নামে কুৎসা রটানোও শুরু করে। এরপরই মেয়েটি ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করে। আদালতের নথি বলছে, শিশুপুত্রের জন্মের পর ডিএনএ টেস্টের রিপোর্টে প্রমাণিত হয় ওই ব্যক্তিই তার বাবা।