অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সাংসারিক সুখ বাড়বে। জটিল কর্ম সম্পাদনে সাফল্য ও ওপরওয়ালার আস্থালাভ। ... বিশদ
এদিন মইনুল হাসান বলেন, ভারতকে বিকশিত করতে হলে সমবায়ের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। যদি মানুষের বাড়িতে ভাত, চাকরি, সম্মান থাকে এবং মা-বোনেদের ইজ্জত রক্ষা হয়, তবেই ভারতকে বিকশিত করা সম্ভব। এর জন্য চাই ক্ষুধা, দারিদ্র্য, হাহাকার থেকে মুক্তি। একমাত্র কর্মসংস্থানই পারে ক্ষুধার অবসান ঘটাতে। এক্ষেত্রে সমবায়ের ভূমিকা অনিবার্য। কারণ সমবায়ের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হতে পারে। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার বছরে ২ কোটি বেকারকে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, কিন্তু তা পালনে ব্যর্থ হয়েছে। এদেশে কৃষিতেই বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। তাই সমবায়কে ভালোভাবে চালাতে পারলে ‘বিকশিত ভারত’ গড়ে তোলা সম্ভব। আমাদের রাজ্যে লক্ষ লক্ষ মা-বোন এই ধরনের সমবায়ের সঙ্গে যুক্ত। সমবায়গুলি এখন নিত্যনতুন সামগ্রী তৈরি করছে। সেগুলি বিক্রি করে আর্থিক দিক থেকে সমম্ভর হয়ে উঠছেন তাঁরা। এভাবে আরও মানুষকে সমবায়ে যোগ দিতে আহ্বান জানান মইনুল হাসান। সপ্তাহ উদযাপন উপলক্ষ্যে পদযাত্রা উলুবেড়িয়ায়। শুক্রবার তোলা নিজস্ব চিত্র।