যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
এদিন সকাল সাড়ে ছ’টা নাগাদ কেদার ডোম ও স্বর্গারোহিণীর মধ্যে থাকা হিমবাহের একাংশ ভেঙে পড়ে মন্দিরের পিছনে অবস্থিত চোরাবারি হ্রদে। হাড়হিম করা সেই ঘটনার ভিডিও ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। হ্রদের মধ্যে বরফের একটি বিশাল চাঁই দেখা যাচ্ছে। এই চোরাবারি হ্রদ থেকেই হড়পা বান নেমে এসেছিল কেদারনাথে। মারা যান হাজারের বেশি মানুষ। যদিও এবার মন্দাকিনী ও সরস্বতী নদীর জলস্তর বৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। তবুও সর্বদা পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রাখছেন বদ্রীনাথ-কেদারনাথ মন্দির কমিটি, রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ও গাড়োয়াল মণ্ডল বিকাশ নিগমের সদস্যরা। বদ্রীনাথ-কেদারনাথ মন্দির কমিটির চেয়ারম্যান অজেন্দ্র অজয় বলেন, ‘ঘটনাটি মন্দির থেকে বেশ কিছুটা দূরে হয়েছে। হিমালয়ের এই অঞ্চলে এটা খুব স্বাভাবিক। কেদারনাথ ধাম যাত্রায় আসা পুণ্যার্থীদের ভয়ের কোনও কারণ নেই। কেদারপুরী টাউনশিপ অক্ষত রয়েছে।’