আর জি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিত্সকের ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত কলকাতা পুলিসের সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয়। শনিবার শিয়ালদহ আদালতে প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক অনির্বাণ দাস রায় ঘোষণা করেন।
ধর্ষণ, ধর্ষণের জেরে মৃত্যু ও খুন—এই তিন ধারায় সঞ্জয়কে দোষী হিসেবে রায় শোনাচ্ছেন বিচারক। উল্টোদিকে অপরাধী সঞ্জয় রায়ের চোখেমুখে অনুশোচনার লেশমাত্র নেই। বরং রায়ে ক্ষোভ উগরে দিল ধর্ষক-খুনি। চিৎকার করে উঠল, ‘সবটাই আপনি দেখেছেন।
অভয়ার সঙ্গে মামনি রুইদাসের ফারাক কোথায়? একটাই। মামনির জন্য কেউ ‘জাস্টিস চাই’ লেখা ব্যানার নিয়ে পথে নামেনি। তাঁর জন্য একটাও মোমবাতি জ্বলেনি। জ্বলবেও না। কারণ তিনি ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার নন। তাঁর পরিবারের টাকা বা ‘প্রভাবে’র জোর নেই।
জুনিয়র চিকিত্সকদের আন্দোলনে আগেও দেখা গিয়েছিল বিভাজন। আর জি কর কাণ্ডের রায় ঘোষণার দিন তা আরও প্রকাশ্যে এল বলে অভিযোগ। এদিন আদালত চত্বরের বাইরে আশানুরূপ জমায়েত হয়নি বলে অনেকের মত।
উত্তেজনা বেড়েই চলেছে মালদহের কালিয়াচক তিন নম্বর ব্লকের শুকদেবপুর সীমান্তে। অভিযোগ, বিজিবির মদতে ভারতে ঢুকে বোমাবাজি করেছে এবং বাসিন্দাদের উপর হামলা চালিয়েছে বাংলাদেশের দুষ্কৃতীরা। এ ঘটনা ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গোটা এলাকা।
‘সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় মামলার রায় ঘোষণা।’—কথা শেষ করেই চেয়ার ছেড়ে উঠে পড়লেন শিয়ালদহ আদালতের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক অনির্বাণ দাস। তিনি এজলাস ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময়েই ভাঙা ভাঙা গলায় ভেসে এল মৃতা চিকিৎসক তরুণীর বাবার গলা— ‘আমি কিছু বলতে চাই।’
উন্মুক্ত শৌচ মুক্ত হয়েছে বাংলা। বাড়ি বাড়ি শৌচাগার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বাংলার প্রশংসা করতে বাধ্য হয়েছে মোদি সরকারও। কিন্তু বাড়িতে শৌচাগার থাকা সত্ত্বেও উন্মুক্ত স্থানে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার পুরনো অভ্যাস ছাড়তে নারাজ অনেকে।
হস্তশিল্পীদের কর্মোন্নতি ও নতুন কর্মের সুযোগ লাভের সম্ভাবনা। পেশাদার ডাক্তার, আইনজীবী ও অধ্যাপকদের পক্ষে দিনটি ... বিশদ
সংবাদদাতা, বনগাঁ: আবাস তালিকায় দুর্নীতি করা হয়েছে। এমন অভিযোগে এক সরকারি কর্মীকে গ্রেপ্তার করল গোপালনগর থানার পুলিস। ধৃতের নাম বিশ্বজিৎ মিত্র। অভিযোগ বাংলার বাড়ি প্রকল্পে আসল ঘর প্রাপকের পরিবর্তে অভিযুক্ত কর্মী অযোগ্যদের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন। বিষয়টি নজরে আসতেই নড়েচড়ে বসে ব্লক প্রশাসন। এই ঘটনায় অভিযুক্ত দু’জনকে শোকজ করা হয়। সন্তোষজনক উত্তর না পাওয়ায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন বিডিও কৃষ্ণেন্দু ঘোষ।
ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিস শুক্রবার গাইঘাটা থেকে বিশ্বজিৎকে গ্রেপ্তার করে। ধৃতকে শনিবার বনগাঁ আদালতে তোলা হলে বিচারক পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দেন। অপর অভিযুক্ত সঞ্জয় বসুর খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিস শুক্রবার গাইঘাটা থেকে বিশ্বজিৎকে গ্রেপ্তার করে। ধৃতকে শনিবার বনগাঁ আদালতে তোলা হলে বিচারক পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দেন। অপর অভিযুক্ত সঞ্জয় বসুর খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
