আজ কর্ম ভাগ্য অনুকূল। অর্থাগমের ক্ষেত্র বাড়বে। গবেষকদের পক্ষে উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও স্বীকৃতি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
বিগত ১০ বছরে রাজ্যে যে নির্বাচনগুলি হয়েছে, তাতে ভোটার সংখ্যা ও ভোটদানের প্রেক্ষিতে এই রিপোর্টটি তৈরি করেছে স্টেট ব্যাঙ্ক। সেখানেই উঠে এসেছে সামাজিক প্রকল্পগুলির প্রভাবের বিষয়টি। এসবিআই স্পষ্ট বলছে, মহিলাদের ক্ষমতায়ন এবং আর্থিক সমৃদ্ধি যথেষ্ট প্রভাব ফেলেছে নির্বাচনে। সরাসরি তাদের হাতে নগদ টাকা তুলে দেওয়ার পথ প্রদর্শক বাংলা। ২০২৩ সালে সমগোত্রীয় স্কিম ‘লাডলি বহেনা’ হাতে নেয় মধ্যপ্রদেশ। ওই বছরেই কর্ণাটকে শুরু হয় ‘গৃহলক্ষ্মী’ এবং তামিলনাড়ুতে ‘মাগালির উরিমাই’। পরবর্তীতে সেই পথে হাঁটে মহারাষ্ট্র, ওড়িশা, অসম এবং ঝাড়খণ্ডও। যদিও এমন প্রকল্প চালু করে মহিলাদের ভোট সবচেয়ে বেশি পেয়েছে মহারাষ্ট্র। পাঁচ বছর আগের তুলনায় সেরাজ্যে শেষ বিধানসভা ভোটে প্রায় ৫৩ লক্ষ বেশি মহিলা বুথে গিয়েছেন। মধ্যপ্রদেশে সংখ্যাটা ২৮ লক্ষ।
লোকসভা ভোটে অবশ্য বিষয়টি উল্টো। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর নারীদের জন্য একাধিক প্রকল্প চালু করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার মধ্যে অন্যতম প্রধানমন্ত্রী জনধন যোজনা এবং প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনা। স্টেট ব্যাঙ্কের রিপোর্ট বলছে, প্রকল্প দু’টি কয়েকটি রাজ্যে সফল হলেও সর্বত্র মহিলাদের ভোটমুখী করতে পারেনি। ২০১৪ সালে ভোট দেওয়া মহিলাদের অনেকেই ওই দুই সুবিধা পাওয়া সত্ত্বেও ২০১৯’এ বুথমুখী হননি। এইসব রাজ্যের তালিকায় অন্যতম নাম পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাত, হরিয়ানা, এবং উত্তরাখণ্ড।