আজ কর্ম ভাগ্য অনুকূল। অর্থাগমের ক্ষেত্র বাড়বে। গবেষকদের পক্ষে উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও স্বীকৃতি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশমতোই এই সিদ্ধান্ত। জানা গিয়েছে, মূলত আর জি কর-কাণ্ড নিয়ে ডাঃ শান্তনু সেনের ভূমিকা দল ভালো চোখে দেখেনি। প্রকাশ্যে তিনি যেসব কর্মকাণ্ড করেছেন এবং বক্তব্য রেখেছেন, তা রাজ্য সরকার এবং দলকে অস্বস্তির মুখে ফেলে দেয়। সেই পরিপ্রেক্ষিতে বেশ কিছুদিন তাঁর উপর নজর রাখছিল তৃণমূল। তাঁর গতিবিধি দলের স্বার্থের সঙ্গে সম্পৃক্ত না হওয়ায় কড়া পদক্ষেপ করল তৃণমূল।
এদিকে, আরাবুল ইসলামকে কেন্দ্র করে ভাঙড় প্রত্যেকদিনই খবরের শিরোনামে আসছে। গত ১ জানুয়ারি তৃণমূলের প্রতিষ্ঠা দিবসেও গণ্ডগোল হয়েছে ভাঙড়ে। আরাবুল ইসলাম এবং শওকত মোল্লার মধ্যে বারবার ঝামেলা দলের অস্বস্তি বাড়িয়েছে। তাছাড়া ইদানিং আরাবুলের বিভিন্ন কাজকর্ম দলকে অস্বস্তির মুখে ফেলেছে বলে মনে করছে তৃণমূল নেতৃত্ব। তাই তাঁকেও সাসপেন্ড করা হয়েছে বলে খবর।
দু’জনকেই অনির্দিষ্টকালের জন্য সাসপেন্ড করেছে তৃণমূল। দলের সিদ্ধান্ত নিয়ে আরাবুল কোনও বক্তব্য দিতে চাননি। শান্তনু সেন বলেন, ‘আমি সবসময় দলের হয়ে কথা বলেছি। এখন কী অপরাধ করলাম যে দল আমার বিরুদ্ধে এই পদক্ষেপ করল, বুঝতে পারছি না।’