একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
ঝড়খালির এই পুনর্বাসন কেন্দ্রে সুন্দর, সোহম এবং সোহিনী নামে তিনটি বাঘ রয়েছে। তাদের আদর-যত্নে কোনও খামতি রাখেন না দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক ও কর্মীরা। সময়ে খাবার, ওষুধ ইত্যাদি দেওয়া হয়। তবে ঠান্ডা পড়তেই দেখা যায়, বাঘেরা জল কম খেতে শুরু করেছে। এতে তাদের ডিহাইড্রেশন বা জলশূন্যতা হতে পারে বলে আশঙ্কা চিকিৎসকদের। কেন জলে অরুচি, তা পর্যবেক্ষণ করতে গিয়ে তাঁরা বুঝতে পারেন, শীতে জল ঠান্ডা হয়ে যাওয়ায় তারা পান করতে চাইছে না। এরপরই উষ্ণ গরম জল দেওয়ার কথা ঠিক হয়। পশু চিকিৎসক আশুতোষ বিশ্বাস বলেন, ওরা রাতে গরম জল ঠিক পান করছে। জলের পাত্রে দু’-তিন ঘণ্টা বাদে বাদে উষ্ণ গরম জল দিচ্ছেন কর্মীরা। ওরা যাতে পর্যাপ্ত জল খায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখা হচ্ছে। শীতকাল এলে মানুষের স্নান করার প্রতি অনীহা তৈরি হয়। কিন্তু এই বাঘদের রেহাই নেই। দিনে অন্তত একবার তাদের স্নান করানো হয়। ঠান্ডা জল গায়ে পড়লে রেগে গিয়ে দু’-চারবার ‘হালুম’, ‘হালুম’ করলেও কিছুক্ষণের মধ্যেই বাধ্য ছাত্রের মতো তা সহ্য করে নেয় তারা। -নিজস্ব চিত্র