অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সাংসারিক সুখ বাড়বে। জটিল কর্ম সম্পাদনে সাফল্য ও ওপরওয়ালার আস্থালাভ। ... বিশদ
নর্থ ফন্ট্রিয়ার (এনএফ) রেলের অন্তর্গত ডিএইচআর। তাই এপ্রসঙ্গে এনএফ রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কপিকিঞ্জল শর্মা শুক্রবার সকালে সাফ জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে রেল সত্যিই উদ্বিগ্ন। এনজেপি থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত যাতে সরাসরি টয় ট্রেন চলে, তার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বিশেষ করে ধসের কারণে বিধ্বস্ত ট্র্যাক মেরামতের কাজ চলছে। কবে থেকে ৮৪ কিলোমিটার পাহাড়ি পথ পেরিয়ে দার্জিলিং পর্যন্ত টয় ট্রেন চলাচল নিয়মিত শুরু হবে, সেই সিদ্ধান্ত সম্ভবত আজ রাতেই জানা যেতে পারে। রাতে ফের ফোন করা হলে অবশ্য তিনি বলেন, ‘আরও একদিন অপেক্ষা করতে হবে। কার্শিয়াং থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত টয় ট্রেনের ট্রায়াল রান শেষ হয়েছে। এনজেপি থেকে কার্শিয়াংয়ের মাঝেও কয়েকটি স্টেশন পর্যন্ত ট্রায়াল রান হয়েছে। শনিবার দিনভর ফাইনাল ট্রায়ালের পর আশা করা যায় রবিবার অভীষ্ট সুখবর মিলবে। ফের এনজেপি থেকে সরাসরি যাবে কয়লা ও ডিজেল চালিত টয় ট্রেন। ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট তকমা আমরা রক্ষা করবই।’
দীর্ঘদিন ধরে আজ চালু হবে, কাল চালু হবে—জানিয়ে বারবার দিন পাল্টেছে ডিএইচআর। কখনও কখনও কার্শিয়াং থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত কয়েকটি ট্রেন চলেছে মাত্র। কিন্তু বাড়তি রোজগারের জন্য দার্জিলিং থেকে বাতাসিয়া লুপ হয়ে ঘুম পর্যন্ত ‘জয় রাইড’ চলছে রমরমিয়ে। বর্যায় বেশ কয়েকটি জায়গায় টয় ট্রেনের লুপ এবং জিগজ্যাগ লাইন এমনকী ট্র্যাক পর্যন্ত বিপর্যস্ত হয়েছিল। ইউনেস্কোর গুঁতোয় ডিএইচআর কর্তৃপক্ষ গত জুলাই মাসে সিদ্ধান্ত নেয়, ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বন্ধ রেখে সব ট্র্যাক মেরামত করা হবে। পরে সময়সীমা বেড়ে হয় ৩১ অক্টোবর। তারপর আরও বাড়িয়ে ১৫ নভেম্বর। এখন অপেক্ষা কাল, রবিবারের!