অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সাংসারিক সুখ বাড়বে। জটিল কর্ম সম্পাদনে সাফল্য ও ওপরওয়ালার আস্থালাভ। ... বিশদ
মামলার বয়ান সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের সরবঙ্গপুর গ্রামে ১০০ বছরের শ্মশানকালী মন্দির রয়েছে। পাশে রয়েছে একটি প্রাথমিক স্কুলও। ওই মন্দির ও স্কুল সংলগ্ন একটি ফাঁকা জমিও রয়েছে। অভিযোগ, শাসক দলের ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুবাদে ওই জমির পাট্টা পেয়ে গিয়েছেন স্থানীয় উদয় মণ্ডল ও পূর্ণিমা মণ্ডল। এই ঘটনায় গ্রামবাসীদের তরফে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেন এলাকার বাসিন্দা সৌরভ দত্ত। অভিযোগ, সেই কারণে তাঁকে একা পেয়ে বেধড়ক মারধর করে উদয় ও পূর্ণিমার লোকজন। তাদের মধ্যে দু’জন কেন্দ্রীয় বাহিনীতে জওয়ান হিসাবে কর্মরত বলে গ্রামবাসীদের দাবি।
সম্প্রতি প্রধান বিচারপতির এজলসে জনস্বার্থ মামলাটি উঠলে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, পাট্টা প্রদানের ক্ষেত্রে আদালত হস্তক্ষেপ করতে পারে না। এই ব্যাপারে সরকারের দ্বারস্থ হতে হবে। মামলাকারীর আইনজীবী আশিসকুমার চৌধুরী জানান, মার খাওয়ার পর ১৭ দিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন সৌরভ। তারপর নওদা থানার দ্বরস্থ হলেও কোনও তদন্ত হয়নি।
এরপর মধ্যেই ওই ছয় ব্যক্তি আগাম জামিনের আবেদন জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়। বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি উঠলে ঘটনার বৃত্তান্ত তুলে ধরে জামিনের বিরোধিতা করেন আশিসবাবু। আদালত জানায়, মামলাকারী মারধরের পর ১৭ দিন হাসপাতালে ভর্তি থাকলেও, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে লঘু ধারা দেওয়া হল কেন? এই প্রশ্ন তুলে অভিযুক্তদের জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয় ডিভিশন বেঞ্চ।