অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সাংসারিক সুখ বাড়বে। জটিল কর্ম সম্পাদনে সাফল্য ও ওপরওয়ালার আস্থালাভ। ... বিশদ
হিমঘর মালিক সংগঠনের কর্তা পতিতপাবন দে জানিয়েছেন, এখনও হিমঘরগুলিতে ১০ লক্ষ টনের বেশি আলু মজুত আছে। ৩০ নভেম্বরের পরেও যত আলু ভিতরে থেকে যাবে তার কী হবে, সেটা তাঁরা জানেন না। হিমঘরে যাঁরা আলু রেখেছেন, সরকারি বিজ্ঞপ্তি পাওয়ামাত্রই তাঁদের তা বের করে নিতে বলা হয়েছে। প্রগতিশীল আলু ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক লালু মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সময়সীমা বাড়ানোর জন্য সরকারের কাছে কোনও অনুরোধ এখনও তাঁরা জানাননি। এই পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে ২৪ নভেম্বর বৈঠকে বসছে তাঁদের সংগঠন। রাজ্য সরকারের তরফে অনেক আগে থেকে হিমঘরে মজুত আলু দ্রুত বের করার জন্য ব্যবসায়ীদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারপরও শেষ সময়ে প্রচুর আলু রয়ে গিয়েছে। সরকারি সূত্রের দাবি, কম পরিমাণে আলু বের করে দাম বেশি রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। অন্যদিকে, ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, চাহিদা কম থাকার জন্যই এটা হয়েছে। তবে কারণ যাই হোক না কেন, হিমঘরে প্রচুর পরিমাণে মজুত থাকা সত্ত্বেও খুচরো বাজারে আলু দাম কমছে না। নবান্নে বৈঠকের পরেও জ্যোতি আলু ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে! যদিও পাইকারিতে দাম ২৭-২৮ টাকার মধ্যে।