সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
আরএসএস সূত্রের খবর, অমিতাভবাবুর ভূমিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ খোদ সঙ্ঘ। ‘বিচার পরিবারের’ এক সক্রিয় সদস্য হিসেবে বিজেপিতে কাজ করতে গিয়ে নানা ধরনের ‘কালি’ লেগেছে এবিভিপি’র এই প্রাক্তনীর। নিজের ‘কাছের লোক’দের নিয়ে রাজ্য তথা জেলা কমিটি তৈরি করে গত চারবছর বিজেপিতে কার্যত ‘মোচ্ছব’ চালানোর অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। এমনকী দলবদলু এক শীর্ষ নেতার কাছে পুরোপুরি আত্মসমর্পণ করে বিজেপির গোটা সংগঠনের মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়ার অভিযোগও সামনে আসছে। এ প্রসঙ্গে আরএসএস’র এক অধিকারী বলেন, কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষকে ‘ম্যানেজ’ করে বর্তমান রাজ্য কমিটির কয়েকজন পদাধিকারী টিকে রয়েছেন। জগতপ্রকাশ নাড্ডার সাথে সন্তোষের বিদায়ও আসন্ন। বিষয়টি জানার পর থেকেই কেশব ভবনে ঘনঘন আসা যাওয়া করছেন বিজেপির বহু পদাধিকারী। কিন্তু আমরা বিকল্প লোক বিজেপিতে পাঠানোর জন্য কিছু নাম নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রাথমিক আলোচনা সেরেছি। স্বচ্ছ ভাবমুর্তি ও রাজনৈতিক পোক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া ক্ষমতা রয়েছে, এমন কাউকেই সঙ্ঘ থেকে বিজেপিতে পাঠানো হবে। যিনি সবাইকে নিয়ে চলতে পারবেন। পার্টিতে গোষ্ঠীবাজি বন্ধ করতে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে সক্ষম। এখন দেখার, কবে বঙ্গ বিজেপির শীর্ষ এই সাংগঠনিক পদে রদবদল হয়।