প্রায় সম্পূর্ণ কাজে শেষ মুহূর্তে বাধা পড়ায় বিচলিত হয়ে পড়তে পারেন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষার বিষয়ে ... বিশদ
২০১১ সালের পর থেকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বারাসতের কাছারি ময়দানে যাত্রা উৎসবের সূচনা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার যাত্রা উৎসবে সূচনায় হাজির ছিলেন তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্য অরূপ বিশ্বাস, ইন্দ্রনীল সেন, রথীন ঘোষ, ব্রাত্য বসু এবং বারাকপুরের সাংসদ পার্থ ভৌমিক, সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামী, নির্মল ঘোষ, জেলাশাসক সহ অনেকে। শুক্র ও শনিবার বারাসত কাছারি ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে দুটি যাত্রাপালা। ২-৪ ফেব্রুয়ারি কলকাতার রবীন্দ্র সদনে চলবে যাত্রা। বাকিগুলি হবে বাগবাজারের ফণীভূষণ বিদ্যাবিনোদ মঞ্চে। যাত্রা উৎসবের এদিনের মঞ্চ থেকে কলাকুশলীদের সম্মান জানানো হয়। অরূপ বিশ্বাস বলেন, আমাদের সরকারের সময়ে বাংলার প্রাচীন লোকশিল্প যাত্রাপালার প্রচার এবং প্রসার ঘটেছে মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে। বামেদের সময়ে মাত্র ৬ হাজার টাকা অনুদান পেতেন ৯০ জন যাত্রা শিল্পী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেই অনুদান বাড়িয়ে করেছেন ২৫ হাজার টাকা। অনুদান পান ৮১৫ জন শিল্পী। যাত্রা সম্মান পাচ্ছেন ১১৭ জন শিল্পী। ধ্বংসস্তূপে পৌঁছে যাওয়া গ্রাম বাংলার প্রাচীন শিল্পকে স্বমহিমায় ফিরিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। -নিজস্ব চিত্র