পারিবারিক ক্ষেত্রে বহু প্রচেষ্টার পর শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম উন্নতিতে আনন্দ লাভ। অর্থকর্মে শুভ। ... বিশদ
২০২১-২২ অর্থবর্ষ থেকে এই সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলি গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয় পুরদপ্তর। ওই অর্থবর্ষে ২৮৬টি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কাজ শেষ হয়। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে হয় আরও ২১১টি। পরবর্তীকালে জমিজমা সহ নানা সমস্যায় কাজ এগয়নি। জমিজটের জন্য অনেকগুলি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র তৈরির প্রক্রিয়া আটকে রয়েছে বলে খবর। এসব কাজে গতি আনতেই নির্দেশ পাঠিয়েছে পুরদপ্তর। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ১৬৭টি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র তৈরির লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও মাত্র ১৩টির কাজ চলছে। আগামী অর্থবর্ষ ২০২৫-২৬ এ ৫১০ টি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র তৈরীর লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘এই সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে আমরা সমস্ত নাগরিককে প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে চাই। মানুষ যাতে এই কেন্দ্রে গিয়ে রোগ সংক্রান্ত পরীক্ষাগুলিও করাতে পারে, সেই ব্যবস্থাও রয়েছে। সব জায়গায় দ্রুততার সঙ্গে কাজ করার পুরসভাগুলিকে বলা হয়েছে। প্রত্যেকটি পুরসভায় সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র তৈরি করা হবে।’