আজ কর্ম ভাগ্য অনুকূল। অর্থাগমের ক্ষেত্র বাড়বে। গবেষকদের পক্ষে উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও স্বীকৃতি লাভের সম্ভাবনা। ... বিশদ
পাসপোর্টের জন্য জমা পড়া নথি থেকে তদন্তকারীরা জানতে পারেন, একই আধার নম্বর ব্যবহার হয়েছে একাধিক পাসপোর্টের আবেদনে। একটি আধার নম্বর দিয়ে ১০-১৫টি পর্যন্ত আবেদন করা হতো। এরকম একাধিক আধার অভিযুক্ত জোগাড় করেছিল। আনন্দপুর অফিসের পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন ও গ্রান্টিং অফিসারকে সে ম্যানেজ করে ফেলায় নথি স্ক্যান করাই হতো না।
তাই লালবাজারের তরফে জানতে চাওয়া হয়, ইস্যু হয়ে যাওয়া পাসপোর্টগুলির অফিসার কারা? তাঁদের নামের তালিকা শুক্রবার পাঠিয়েছে আরপিও। তাতে একাধিক কর্মীর নাম রয়েছে। একইসঙ্গে আবেদনের ফি মেটাতে কতগুলি অ্যাকাউন্ট ব্যবহার হয়েছে, তার তালিকাও দেওয়া হয়েছে। বাজেয়াপ্ত পাসপোর্টগুলি আমতা বা বসিরহাট পোস্ট অফিস থেকে নেওয়া হয়। কিন্তু এগুলি আসলে কোন পোস্ট অফিসের ঠিকানায় ডেসপ্যাচ করেছিল আরপিও, তার তথ্য চাওয়া হয়। স্থায়ী ঠিকানাগুলি ছিল আমতা এবং পঞ্চসায়র ডাকঘর এলাকার। তাই সেগুলি চলে যায় সেখানে। আর ‘স্থায়ী’ বলে দেখানো ঠিকানাগুলি ছিল ‘ভুয়ো’।