একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
প্রাথমিক তদন্তে লালবাজারের গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, ধৃত রাজীব ঘোষের এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয়া কেপিসি মেডিক্যাল কলেজে প্রভাবশালী পদাধিকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। যার সূত্র ধরেই দীর্ঘদিন ধরে এই কেপিসি কলেজে আনাগোনা ছিল রাজীবের। গোয়েন্দাদের দাবি, এই কেপিসি মেডিক্যাল কলেজের পরিকাঠামো উন্নয়নের নামে একাধিক জাল নথিপত্র তৈরি করে রাজীব হাসপাতালের প্রায় ১৫ কোটি টাকা নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরিয়েছে।
গত বছর কেপিসি মেডিক্যাল কলেজের অডিটে আর্থিক তছরুপের এই বিষয়টি সামনে আসে। তারপরই তড়িঘড়ি ওই প্রভাবশালী কর্ত্রীকে সরিয়ে দেওয়া হয়। পাশাপাশি স্থানীয় যাদবপুর থানায় ঠিকাদার রাজীব ঘোষের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। যার ভিত্তিতে একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের করে। হাসপাতালের বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করেছে রাজীব। এই মামলায় কেপিসি হাসপাতালের প্রাক্তন ওই কর্ত্রীর ভূমিকাও গোয়েন্দাদের ‘স্ক্যানারে’ রয়েছে।