একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
বাড়ির কর্ত্রী শম্পা সরকার বলেন, ‘আমাদের বাড়ির বয়স প্রায় ৫০ বছর। গত বছর মে মাসে রং করানোর সময় দেখতে পাই, চুনকাম করার পরও একটি সানশেড কালো হয়ে গিয়েছে। ফোঁটা ফোঁটা তেলের মতো কিছু পড়ছে সেটির উপর। তখন বিষয়টি এতটা গুরুত্ব দিইনি। কিন্তু মাস তিনেক বাদে বাড়ির সামনের অংশেও ওই তৈলাক্ত পদার্থ বেরতে শুরু করে। একটি দেওয়াল চিটচিটে হয়ে যায়। সেই তরল পদার্থের পোড়া তেলের মতো গন্ধও রয়েছে। বাড়ির বাইরে এই অবস্থা হলেও ভিতরে কিছু নেই। বর্তমানে বাড়ির কয়েকটি জায়গায় এই তেল বেরিয়ে কিছু অংশ কালো করে দিয়েছে। আশপাশের কোনও বাড়িতে এমনটা দেখা যাচ্ছে না।’ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে এসেছেন রাজপুর সোনারপুর পুরসভার প্রতিনিধিরা। চেয়াম্যান-ইন-কাউন্সিল নজরুল আলি মণ্ডল বলেন, ‘বাড়িতে হঠাৎ তৈলাক্ত পদার্থ কেন বেরচ্ছে বা সেটি কী পদার্থ, তা জানতে বিশেষজ্ঞরা আসবেন। আমরাও পরিস্থিতির উপর নজর রাখছি।’
এদিকে আরও জানা গিয়েছে, বাড়ির কর্তা রতন সরকার ওএনজিসিতে কাজ করতেন। বর্তমানে তিনি অবসরপ্রাপ্ত। বাড়ির দেওয়াল থেকে বেরনো ওই পদার্থের নমুনা আগের অফিসে নিয়ে গিয়েছিলেন রতনবাবু। কিন্তু সেটি খনিজ তেল নয় বলে ওএনজিসি জানিয়ে দিয়েছে। ফলে এটি কোন পদার্থ, তা নিয়ে জোরালো হচ্ছে রহস্য।