একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
১৪ বছর কেটে গেলেও সেন্টারের নিজস্ব ভবন তৈরি হয়নি। গ্রামের এক ব্যক্তির বাড়ির বারান্দাতে চলছে। স্থানীয় বাসিন্দারা স্থায়ী ভবনের দাবি জানিয়ে আগেও ব্লক প্রশাসনিক দপ্তরে একাধিকবার আবেদন করেছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতির কোনও পরিবর্তনই হয়নি। এরপর বাড়ির দাবি ও নিম্নমানের খাবার পরিবেশনের অভিযোগ তুলে শুক্রবার বিক্ষোভ দেখান অভিভাবকরা। অভিযোগ, পুষ্টিকর খাবারের নামে যা দেওয়া হচ্ছে তার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছে। তা খেলে শিশু ও গর্ভবতী মহিলাদের শারীরিক ক্ষতির প্রবল আশঙ্কা। নাজিরা, সালমা খাতুন নামে দুই স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘সেন্টার অন্যের বাড়িতে থাকলে হবে না। বাচ্চাদের পড়াশোনার জন্য নিজস্ব ভবন দরকার। আর যে খাবার দেওয়া হয় তা অত্যন্ত খারাপ।’ সেন্টারের সহায়িকা জয়ন্তী দাস বলেন, ‘আমি ১৪ বছর ধরে এই সেন্টারে আছি। নিম্নমানের খাবার দেওয়া হয় না। তবে সেন্টারের নিজস্ব ভবন নেই তা সত্যি।’ বারাসত দুইয়ের সিডিপিও রাজশঙ্কর পান্ডে বলেন, ‘যে আইসিডিএসের নিজস্ব বাড়ি নেই সেখানে নতুন ভবন তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। কোথাও জমির সমস্যা হচ্ছে। অভিভাবকদের অভিযোগের পর আমি বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি।’