অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সাংসারিক সুখ বাড়বে। জটিল কর্ম সম্পাদনে সাফল্য ও ওপরওয়ালার আস্থালাভ। ... বিশদ
আজ, শনিবার ফিরহাদ হাকিম বলেছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী পুলিসকে বলেছেন আন্তঃরাজ্য দুষ্কৃতীদের আটকাও। কিন্তু তবুও এগুলি আটকানো যাচ্ছে না। অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী বলার পরেও কেন অস্ত্র ঢুকছে? পুলিসের ইন্টেলিজেন্স কোথায়? ডু ইট নাও। একটু পরেই আমি সুশান্ত ঘোষের বাড়িতে যাব। সকালে আমার সঙ্গে ওঁর ফোনে কথা হয়েছে। এনাফ ইজ এনাফ। এটা উত্তরপ্রদেশ বা আহমেদাবাদ নয়। সব জায়গায় দেখছি অন্য রাজ্যের দুষ্কৃতীরা বাংলায় ঢুকে এসব করছে। বারবার মুখ্যমন্ত্রী বলছেন পরিস্থিতির উপর নজর রাখতে। বাংলায় ঢোকার আগে কেন অস্ত্র ধরা পড়ছে না? পুলিসকে ইমিডিয়েট অ্যাকশন নিতে হবে।’
অন্যদিকে, সুশান্ত ঘোষের উপর হামলার ঘটনাকে বিরোধী দল তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলেই তোপ দেগেছে। সেই বিষয়ে কলকাতার মেয়র বলেন, ‘এটা কোনও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নয়। এইখানে কিছু হলে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথাই সবার আগে বলা হয়! আমরা সবাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৈনিক। আমাদের মধ্যে কোনও গোষ্ঠী নেই। দুষ্কৃতীদের ধরতে হবে। বিজেপির কেউ মরলেই ওরা বলে তৃণমূল মেরেছে। আর তৃণমূলের কারও কিছু হলেই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ তোলা হয়। তবে যেই করে থাকুক না কেন দ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘যারা বন্দুক নিয়ে আসে তারা কাপুরুষ। সুশান্ত যুব আন্দোলনে আগেও গুলি খেয়েছে। তারপরও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জিন্দাবাদ বলেছে। ও বরাবরই লড়াই করে এসেছে।’