অর্থকড়ি আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সাংসারিক সুখ বাড়বে। জটিল কর্ম সম্পাদনে সাফল্য ও ওপরওয়ালার আস্থালাভ। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ব্যবসায়ী রাজবল্লভ রাই এবং তাঁর ছেলে মুকেশ রাই বাড়িতেই ছিলেন। অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলার সুনীতা সিংয়ের ছেলে নমিত সিং দলবল নিয়ে হামলা চালায়। প্রথমে মুকেশকে পরে তাঁর বাবাকেও মারধর করে। আগ্নেয়াস্ত্রের বাঁট দিয়ে তাঁদের মারধর করা হয়। খবর পেয়ে জগদ্দল থানার পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। শুক্রবার সকালে আক্রান্তদের বাড়িতে গিয়ে দেখা করেন প্রাক্তন সাংসদ ও বিজেপি নেতা অর্জুন সিং। তিন রাউন্ড গুলি চলেছে বলে দাবি করেছেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, ভাটপাড়ার বিধায়ক পবন সিংয়ের সঙ্গে কথা বলার কারণেই এই হামলা। প্রাক্তন সাংসদ পুলিসের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম বলেন, ‘প্রতিবেশী দুই পরিবারের ঝামেলা আটকাতে কাউন্সিলারের পক্ষে কয়েকজন সেখানে গিয়েছিল। অর্জুন সিংয়ের অভিযোগ মিথ্যে। গুলি চলেনি।’ এদিকে তৃণমূল নেতা অশোক সাউ খুনের ঘটনায় কওসর আলি ছাড়া আর কাউকে এখনও গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিস। তবে কারা কারা জড়িত, ঘটনার পর কোন রাস্তা দিয়ে তারা পালিয়েছে, তা বিস্তারিত জেনে গিয়েছেন পুলিস-কর্তারা। খুনিদের খোঁজে তল্লাশিও শুরু হয়েছে। মৃতের ভাই প্রদীপ কুমার সাউ এনআইএকে দিয়ে তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, দাদাকে খুন করিয়েছে রাজ পান্ডে। অথচ রাজের নাম পুলিস লিখতে দেয়নি।