Bartaman Patrika
 

ভয়াবহ ক্ষতির মুখে পড়ে এখন শস্যবিমার দিকে তাকিয়ে রাজ্যের আলুচাষিরা

তন্ময় মল্লিক, বর্ধমান, বিএনএ: টানা তিনদিনের বৃষ্টিতে দক্ষিণবঙ্গের আলুচাষে ক্ষতির পরিমাণ কোন জায়গায় গিয়ে দাঁড়াবে, তা ভাবতে গিয়ে কৃষি দপ্তরের অফিসাররা শিউরে উঠছেন। কারণ, বর্ধমান, হুগলি, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া সহ দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলার আলুর জমির মাটি কাদা হয়ে গিয়েছে। বহু জমিতে এখনও জল। দু’দিন রোদ উঠতেই পচা গন্ধ বেরতে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে চাষিরা যাতে শস্যবিমার ক্ষতিপূরণ ঠিকঠাক পান, সে ব্যাপারে এখন থেকেই উদ্যোগ নিতে হবে। কারণ, এই মুহূর্তে চাষিদের কাছে শস্যবিমার ক্ষতিপূরণই মূল ভরসা। আর যাঁরা আলুচাষের জন্য বিমা করেননি, তাঁরা যে মুখ থুবড়ে পড়বেন, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
বৃষ্টির ফলে আলু সহ অন্যান্য সব্জির যে বিপুল ক্ষতি হবে, তা মেনে নিয়েছেন রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, রোদ ওঠার পর প্রকৃত পরিস্থিতি জানা যাবে। ক্ষতির পরিমাণ জানার জন্য বিভিন্ন জেলা থেকে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা যাতে শস্যবিমার ক্ষতিপূরণ ঠিকঠাক পান, তার জন্য দপ্তরের আধিকারিকদের তৎপর হতে বলা হয়েছে।
লম্বা শীতের হাত ধরে এবার রাজ্যে বাম্পার আলু ফলবে বলে সকলেই আশা করেছিলেন। অধিক ফলনের ধাক্কায় চাষিরা যাতে ক্ষতির মুখে না পড়েন, তার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চাষিদের কাছ থেকে সরকারি উদ্যোগে আলু কেনার কথাও ঘোষণা করেছিলেন। ঘোষণার পর কৃষি বিপণন দপ্তরের অফিসাররা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছিলেন। কিন্তু, ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয় ব্যাপক বৃষ্টি। তারপর তিনদিনের লাগাতার বৃষ্টিতে সমস্ত জমিতে জল দাঁড়িয়ে যায়। চাষিরা প্রথমদিকে পাম্প চালিয়ে জমির জল বের করে আলু বাঁচানোর মরিয়া চেষ্টা চালালেও দ্বিতীয় দিনের প্রবল বৃষ্টির পর তাঁরা হাল ছেড়ে দেন। কারণ, দফায় দফায় মুষলধারে বৃষ্টি নামায় পরিস্থিতি নাগালের বাইরে চলে যায়।
জেলায় জেলায় চাষি পরিবারে এখন শুধুই হা-হুতাশ। চোখের সামনে আলুগাছ পচে যাচ্ছে। পচা গন্ধে টেকা যাচ্ছে না। তবুও চাষিরা আলের ধারে দাঁড়িয়ে হিসেব কষছেন। সর্বনাশের হিসেব, লোকসানের হিসেব। বর্ধমান জেলার খণ্ডঘোষ থানার লোদনা গ্রামের চাষি মদন বীট পাঁচ বিঘা জমিতে আলুচাষ করেছিলেন। কথা বলতে গিয়ে তাঁর গলার স্বর বুজে আসছে। বললেন, ধান চাষের সময় সমবায় থেকে ৩০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছিলাম। তা শোধ করতে না পারায় এবার ধার করে বীজ, সার নিয়ে আলুচাষ করেছিলাম। টাকার জন্য শস্যবিমাও করাইনি। ভেবেছিলাম, আলু বিক্রি করে ঋণ শোধ করে লোন রিন্যুউ করিয়ে নেব। কিন্তু, সব শেষ হয়ে গেল!
এই পঞ্চায়েতের সানিঘাট গোলা সমবায় সমিতির ম্যানেজার মহানন্দ বীট ২০বিঘে জমিতে আলুচাষ করেছিলেন। চাষ করতে গিয়ে খরচ সাড়ে তিন লক্ষ ছাড়িয়েছে। কিন্তু, এখন এমন অবস্থা যে জমির আলু জমিতেই পচে যাবে। সমবায়ে দেড় লক্ষ টাকা ঋণ থাকায় তিনিও আলুচাষের জন্য কোনও ঋণ নেননি। করাননি বিমাও। ফলে এখন হাত কামড়াচ্ছেন। বলেন, এবার বরাবর আবহাওয়া ভালো ছিল। কিন্তু একটা নিম্নচাপ সব শেষ করে দিল।
ধান সহ বিভিন্ন চাষে শস্যবিমার জন্য প্রিমিয়ামের সব টাকাই রাজ্য সরকার দেয়। আলুর জন্য বিমার প্রিমিয়ামের অর্ধেকেরও বেশি টাকা দেয় রাজ্য সরকার। তবুও রাজ্যের হাজার হাজার আলুচাষি শস্যবিমা করাননি বলে জানা গিয়েছে। কারণ, বকেয়া মেটালেই পাওয়া যায় নতুন করে ঋণ। চাষি মহলে হাওয়া ছিল, ভোটের বাজারে কেন্দ্রীয় সরকার কৃষিঋণ মকুব করবে। সেই আশাতেই অনেকে ব্যাঙ্কের ঋণ মেটাননি। বিমাও করেননি। বাজার থেকে টাকা ধার করে চাষ করেছেন। আর তা করতে গিয়েই নিম্নচাপের টানা বৃষ্টিতে তাঁরা ডুবেছেন।
লোদনা পঞ্চায়েতের নবগ্রামের সুকুমার বীট ১২বিঘা জমিতে আলুচাষ করতে গিয়ে সমবায় ব্যাঙ্ক থেকে দেড় লক্ষ টাকা এবং একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে এক লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছেন। শস্যবিমাও করিয়েছেন। অতিবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় এখন তাঁর একটাই ভাবনা, শস্যবিমার ক্ষতিপূরণ ঠিকঠাক মিলবে তো? এই ভাবনার পিছনে কারণও আছে। তিনি বলেন, ২০১৬ সালে ওই রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে আমি ও আমার স্ত্রী এক লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে চাষ করেছিলাম। শস্যবিমা বাবদ মোট ৪৮৫০ টাকা জমা দিয়েও কোনও ক্ষতিপূরণ পাইনি। অথচ ওই বছরই আমাদের সমবায়ে যাঁরা বিমা করিয়েছিলেন, তাঁরা ৩৪ শতাংশ ক্ষতিপূরণ পেয়েছিলেন। তাই এবারও শেষ পর্যন্ত কী হবে সেই চিন্তায় রয়েছি।

02nd  March, 2019
জেলায় এবার হয়েছে ভালো বৃষ্টি
পুরুলিয়ায় আমন চাষে আশা দেখছেন চাষিরা 

পবিত্র ত্রিবেদী, পুরুলিয়া: করোনা পরিস্থিতিতে কৃষিকাজে আশার আলো দেখছে পুরুলিয়া জেলা। রুক্ষ লাল মাটিতে বৃষ্টির উপর এ জেলায় বর্ষায় ধান লাগানো নির্ভর করে। গতবছর পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় খানিকটা মার খেয়েছিল আমন ধানের চাষ। কিন্তু, এবার এখনও পর্যন্ত যা বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, তাতে কৃষকদের মুখে হাসি ফুটেছে।  
বিশদ

22nd  July, 2020
সয়াবিন চাষ করে লাভ ঘরে তুলতে পারেন চাষিরা 

অলোক বন্দ্যোপাধ্যায় : সয়াবিনের চাষ করে চাষিরা ভালো আর্থিক লাভ পেতে পারেন। কারণ, বাজারে সয়াবিনের চাহিদা বছরের সবসময়ই থাকে। সেইসঙ্গে ভালো দামেই বিক্রি হয়। দামের খুব একটা হেরফের হয় না।সে কারণে কৃষি বিশেষজ্ঞরা চাষিদের প্রচলিত চাষের পাশাপাশি সয়াবিন চাষ করার সুপারিশ করছেন। 
বিশদ

22nd  July, 2020
এবার ঝুঁকি নিয়ে আমন চাষ করছেন ভরতপুরের চাষিরা 

সংবাদদাতা, কান্দি: বাঁধের অবস্থা খারাপ। তবুও ঝুঁকি নিয়েই আমন চাষ করছেন ভরতপুর ১ ব্লকের আমলাই পঞ্চায়েত এলাকার চাষিরা। এলাকার নোনাই নদীর গর্দনমারা বাঁধের দীর্ঘদিন মেরামতি না হওয়ায় চাষিদের ক্ষোভ বাড়ছে। এলাকার বাসিন্দারা সম্প্রতি ভরতপুর ১ বিডিওকে বাঁধ মেরামতির আবেদন করেছেন।   বিশদ

22nd  July, 2020
বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষে আগ্রহ বাড়ছে শিলিগুড়িতে 

নিজস্ব প্রতিনিধি, শিলিগুড়ি: শিলিগুড়ির গ্রামীণ এলাকায় ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ। মহকুমার নকশালবাড়ি, খড়িবাড়ি, ফাঁসিদেওয়া প্রভৃতি এলাকায় এই চাষ ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। এই পদ্ধতিতে বাড়ির মধ্যেই চৌবাচ্চা বানিয়ে ট্যাংরা, সিঙি, কই প্রভৃতি মাছের চাষ করা হয়ে থাকে। 
বিশদ

21st  July, 2020
লাগানো হবে দেড় লক্ষ চারা
বাঁকুড়ায় ৪২৫ হেক্টর পতিত জমিতে তৈরি করা হবে ফলের বাগান 

অরূপ ভট্টাচার্য, বাঁকুড়া: গত কয়েক বছরে বাঁকুড়া জেলায় আম, মোসাম্বি, পেয়ারা, বেদানা ও কুলের চাষ করে লাভের মুখ দেখেছেন চাষিরা। তাই বর্ষার মরশুমে জেলায় চাষের অযোগ্য ৪২৫ হেক্টর পতিত জমিতে প্রায় দেড় লক্ষ চারা লাগিয়ে ফলের বাগান তৈরি করবে জেলা প্রশাসন। 
বিশদ

15th  July, 2020
কেঁচো সার তৈরি করে বিক্রি করবে মন্তেশ্বরের পিপলন পঞ্চায়েত 

অনিমেষ মণ্ডল, পূর্বস্থলী: মন্তেশ্বরের পিপলন পঞ্চায়েতের উদ্যোগে চলছে ভার্মি কম্পোষ্ট বা কেঁচো সার তৈরির প্রস্তুতি। প্রতি মাসে ১০ টন সার তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে ব্লকের প্রতিটি পঞ্চায়েতকে ওই সার বিক্রি করা হবে বলে ব্লক প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। 
বিশদ

15th  July, 2020
ঘুরে দাঁড়াতে জৈব পদ্ধতিতে ভরসা রাখছেন পান চাষিরা 

নবজ্যোতি সরকার: উম-পুন ঘূর্ণিঝড়ে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দক্ষিণ সুন্দরবন এলাকার পান চাষ। দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ, নামখানা, পাথরপ্রতিমা ও সাগরদ্বীপের হাজার হাজার পান বরজ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। 
বিশদ

15th  July, 2020
বর্ষায় মাছচাষে সতর্কতা জরুরি, বলছেন বিশেষজ্ঞরা 

মোহন গঙ্গোপাধ্যায় : বর্ষা চলছে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই সময় মাছ চাষিদের বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কারণ, বর্ষায় মাছের বিভিন্ন রোগ ও সমস্যা দেখা দেয়। তাছাড়া পুকুরে নতুন মাছ ছাড়ার সময় এখন। ফলে এই সময় বাড়তি সতর্কতা না নিলে লোকসান হতে পারে। 
বিশদ

15th  July, 2020
কেঁচো সার তৈরি করে বিক্রি করবে মন্তেশ্বরের পিপলন পঞ্চায়েত 

সংবাদদাতা, পূর্বস্থলী: মন্তেশ্বরের পিপলন পঞ্চায়েতের উদ্যোগে চলছে ভার্মি কম্পোষ্ট বা কেঁচো সার তৈরির প্রস্তুতি। প্রতি মাসে ১০ টন সার তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে ব্লকের প্রতিটি পঞ্চায়েতকে ওই সার বিক্রি করা হবে বলে ব্লক প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। ফার্মে তিন জন কর্মী কাজ করছেন।
বিশদ

13th  July, 2020
আমতায় নতুন প্রজাতির ধান চাষ
শুরু, বেশি ফলনের আশায় চাষি

  সংবাদদাতা, উলুবেড়িয়া: চিরাচরিত প্রজাতির ধানের পরিবর্তে নতুন প্রজাতির ধান চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এবার আমতা ২ নং ব্লকের চারটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ২০০ হেক্টর জমিতে স্বর্ণ-সাবওয়ান ও এমটিইউ ১১৫৩ প্রজাতির ধান চাষে উদ্যোগ নিল কৃষিদপ্তর।
বিশদ

10th  July, 2020
জলপাইগুড়িতে সুধা পদ্ধতিতে
ধান চাষে আগ্রহ বাড়ছে 

নিজস্ব সংবাদদাতা, জলপাইগুড়ি: জলপাইগুড়ি জেলায় ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা বাড়াতে সুনিশ্চিত পদ্ধতিতে ধান উৎপাদনে (সুধা) জোর দিয়েছে কৃষি দপ্তর। জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন ব্লকে ৫০০ বিঘা জমিতে সুধা পদ্ধতিতে ধান চাষে জোর দেওয়া হয়েছে।   বিশদ

08th  July, 2020
বেগুনে ভাল ফলন পেতে নজর
দিতে হবে রোগপোকা দমনে 

অলোক বন্দ্যোপাধ্যায়: বেগুন চাষে ভালো ফলন পেতে হলে চাষিদের সুসংহত উপায়ে সঠিক নিয়ম মেনে রোগপোকার আক্রমণ রোধ করতে হবে। এমনটাই বলছেন কৃষি আধিকারিকরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এখন বছরের তিন মরশুমেই বেগুনের চাষ করা যায়।  বিশদ

08th  July, 2020
সঠিকভাবে পরিচর্যা করলে মিলছে লাভ
বর্ষাকালীন পেঁয়াজ চাষে ঝুঁকছেন নদীয়ার চাষিরা 

শীর্ষেন্দু দেবনাথ, কৃষ্ণনগর: নদীয়ার বিভিন্ন ব্লকের চাষিদের মধ্যে ক্রমেই বর্ষাকালীন পেঁয়াজ চাষ জনপ্রিয় হচ্ছে। মূলত দুর্গাপুজোর সময়ে বা তার ঠিক পরেই বাজারে পেঁয়াজের জোগান কমে যাওয়ায় এই ফসল বাজারজাত করা যায়। সেইসময় ভালো দাম মেলায় ক্রমশ এর দিকে ঝুঁকছেন চাষিরা।   বিশদ

08th  July, 2020
মাটি ছাড়াই জলের
উপর শাক-সব্জি চাষ 

ব্রতীন দাস: করোনা সমগ্র মানব জাতিকে ঘরবন্দি করে ফেলেছে। নিজের ইচ্ছামতো ঘোরাফেরা বা বাজার-হাট করা এখন বিপজ্জনক। এই সময় যাঁদের বাড়ি সংলগ্ন কিছুটা জায়গা বা খোলা ছাদ, বারান্দা রয়েছে, তাঁরা সেই জায়গায় টবে শাক-সব্জি ফলাতে পারেন।  বিশদ

08th  July, 2020

Pages: 12345

একনজরে
বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:17:00 PM

আইপিএল: ১৮ বলে হাফসেঞ্চুরি প্রভসিমরনের, পাঞ্জাব ৬৮/০ (৪.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:15:20 PM

আইপিএল: পাঞ্জাবকে ২৬২ রানের টার্গেট দিল কেকেআর

09:39:04 PM

আইপিএল: ৫ রানে আউট রিঙ্কু সিং, কেকেআর ২৫৯/৫ (১৯.৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:32:37 PM

আইপিএল: ২৮ রানে আউট শ্রেয়স আয়ার, কেকেআর ২৪৬/৪ (১৮.৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:26:32 PM

আইপিএল: ২৪ রানে আউট আন্দ্রে রাসেল, কেকেআর ২০৩/৩ (১৫.৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:10:16 PM