বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সেই কারণেই উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদ থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার উত্তরপ্রদেশ পুলিস জুহু থানার কয়েকজন আধিকারিককে নিয়ে সোনাক্ষীর বাড়িতে পৌঁছে যান। উদ্দেশ্য ছিল এই মামলার বিষয়ে অভিনেত্রীর জবানবন্দি নেওয়া। যদিও সেই সময় সোনাক্ষী বাড়িতে ছিলেন না। পুলিস ঘণ্টাখানেক অপেক্ষা করার পরে ফিরে যান। শুক্রবার এই অভিনেত্রীর বাড়িতে পুলিস আবার আসতে পারে বলে খবর।
সোনাক্ষীর মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘সোনাক্ষী তাঁর দীর্ঘ নয় বছরের কেরিয়ারে সততার সঙ্গে কাজ করেছেন। এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। তাঁর কেরিয়ারে বিতর্কের কালি ছেটানোর জন্য এইসব চক্রান্ত করা হচ্ছে।’ যদিও এই ঘটনার পরেই বিকেলের দিকে সোনাক্ষী নিজে ট্যুইটারে এই বিষয়ে তাঁর মতামত জানিয়ে দেন। অভিনেত্রীরও একই দাবি, তাঁর কেরিয়ারকে সংবাদমাধ্যমের সামনে কালীমালিপ্ত করার জন্যই এইসব করা হচ্ছে।
এই মুহূর্তে একগুচ্ছ কাজ হাত নিয়েছেন দাবাং গার্ল। ‘খানদানি শাফাখানা’ বলে একটি ছবিতে তিনি সেক্সোলজিস্টের চরিত্রে অভিনয় করছেন। অক্ষয়কুমারের সঙ্গে ‘মিশন মঙ্গল’ ছবিতেও দেখা যাবে তাঁকে।