Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই
১৬
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

গিরীন্দ্রনাথ সরকার। সাহিত্যিক হিসেবে তেমন খ্যাতি অর্জন করতে না পারলেও, তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত ভূপর্যটক। পৃথিবীর প্রায় সব দেশই তাঁর ঘোরা ছিল। বহুকাল তিনি সরকারি কন্ট্রাক্টর হিসেবে ব্রহ্মদেশে কাজ করেছিলেন। আর এইসময়ই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের। খুব অল্পদিনের মধ্যে গিরীন্দ্রনাথ শরৎবাবুর হৃদয়ে একটা পাকাপাকি আসন তৈরি করে নিতে পেরেছিলেন। তিনি শরৎচন্দ্রকে ‘শরৎদা’ এবং শরৎদা তাঁর এই ভাইকে গিরীন বলে সম্বোধন করতেন। প্রথমদিকে শরৎচন্দ্রকে ভাষা সমস্যায় বারেবারে নাজেহাল হতে হয়েছে, তখন গিরীন্দ্রনাথই তাঁর দাদার দোভাষী হিসেবে কাজ করতেন। এই অন্তরঙ্গতার ফলে আমরাই কিন্তু পরবর্তীকালে যথেষ্ট লাভবান হয়েছি। গিরীন্দ্রনাথ সরকারের লেখা ‘ব্রহ্মদেশে শরৎচন্দ্র’ গ্রন্থ থেকে কথাসাহিত্যিক সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য আজ ‘শরৎ-গবেষকরা’ জানতে পারছেন। এই বইটি শুধু সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র নয়, মানবদরদী, ভূয়ষী প্রতিভার অধিকারী অসাধারণ মানুষের সুন্দর এক চিত্র আমাদের সামনে তুলে ধরেছে। দাদার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত অটুট ছিল। শরৎচন্দ্রও বেশ কয়েকবার ভাই গিরীনের কালীঘাটের বাড়িতেও এসেছেন।
এই ভূপর্যটক মানুষটি একবার জোড়া বিপদে পড়লেন। তাঁর কনিষ্ঠ পুত্র সন্তোষময় সেইসময় পড়াশোনা করতেন দেওঘরের এক নামী স্কুলে। একদিন বিকেলে কিশোর সন্তোষময় তার স্কুলের এক বেলগাছে চড়ে বসল। কিন্তু সেখানে সে বেশিক্ষণ বসে থাকার সুযোগ পায়নি। খেয়েছিল পেল্লাই এক ধাক্কা। সোজা গাছ থেকে নেমে এল ভূমিতে। শোনা যায়, ওই বেলগাছে বসবাস করতেন এক ব্রহ্মদৈত্য। কিশোর সন্তোষময়ের বেয়াদপি তিনি একদম বরদাস্ত করতে পারেননি। শুধু ধাক্কা মেরেই ক্ষান্ত হলেন না, তিনি সেই কিশোরের শরীরের প্রবেশ করলেন। আর ঠিক সেইসময় পুরীর রাধানিবাসে ঘটল এক অলৌকিক কাণ্ড। গিরীন্দ্রনাথের কন্যা কমলা মানুষের ভূত-ভবিষ্যৎ বলতে শুরু করলেন। মানুষজন অবাক হয়ে বলতে লাগলেন, অবশ্যই কমলার ওপর কোনও দৈবশক্তি ভর করেছে। গিরীন্দ্রনাথের তখন উভয়সঙ্কট। ছোটাছুটির শেষ নেই। মেয়েকে নিয়ে তিনি বহু চিকিৎসক ও কবিরাজের কাছে গেলেন, করালেন ঝাড়ফুঁক, পরালেন অসংখ্য কবচ ও মাদুলি— কিন্তু এসব করে কোনও লাভ হল না।
এইসময় একদল ভক্ত-প্রাণ মানুষ গিরীন্দ্রনাথকে বললেন, শুনেছি রাম-নামে ভূত পালায়। আমরা আগামী একাদশীর দিন একটা নাম সংকীর্তনের আয়োজন করব। আপনি একবার কষ্ট করে আপনার কন্যাকে নিয়ে আসবেন!
গিরীন্দ্র রাজি হলেন, বললেন, কখন আসতে হবে বলুন?
তাঁরা বললেন, সন্ধের মুখে।
নির্দিষ্ট দিনে কন্যাকে নিয়ে তিনি সেই সংকীর্তনের আসরে এলেন। শুরু হল প্রবল নামসংকীর্তন। কমলা খুব শান্ত মনে সেই সংকীর্তন শুনছিলেন। হঠাৎ তিনিও যোগ দিলেন সেই সংকীর্তনে। আয়োজকরা কমলার মুখে রামনাম শুনে বেজায় মুষড়ে পড়লেন। তাঁরা বুঝলেন— এই ওষুধে কোনও কাজ হবে না। বিষন্ন গিরীন্দ্র এরপর মেয়েকে নিয়ে ফিরে এলেন তাঁর কলকাতার কালীঘাটের বাড়িতে।
কমলার কথা তখন কলকাতার অনেকেই জানেন। সুদূর বম্বেতেও এই খবর কোনওভাবে পৌঁছে গিয়েছিল। সেখান থেকে কমলাকে দেখতে এলেন বিখ্যাত পরলোকতত্ত্ববিদ ভি ডি ঋষি, সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী। তিনি সব কিছু পর্যবেক্ষণ করে গিরীন্দ্রনাথকে বললেন, আমি আপনার কন্যার অলৌকিক খবরটি আমার ‘স্পিরিচুয়্যাল বুলেটিন’-এ প্রকাশ করতে চাই। আপনার কী কোনও আপত্তি আছে?
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, দয়া করে ওই কাজটি করবেন না, এতে আমার গৃহশান্তি নষ্ট হবে।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ও তখন কলকাতায়। লোকমুখে গিরীন্দ্রের বিপদের কথা শুনে তিনিও ছুটে গেলেন ভাইয়ের বাড়িতে।
শরৎদাকে দেখে লাফিয়ে উঠলেন গিরীন্দ্রনাথ সরকার। দাদাকে অভ্যর্থনা করে ঘরে নিয়ে গিয়ে বসালেন।
শরৎচন্দ্র বললেন, হ্যাঁগো,গিরীন এ কী শুনছি! তুমি শুধু বিলেত ফেরত নও, দুনিয়া ফেরত লোক! শেষকালে তুমিও ভূতে মজলে। কবে থেকে এসবে বিশ্বাস হল তোমার?
গিরীন্দ্র করুণ হেসে বললেন, শরৎদা, বেজায় বিপদে পড়েছি আমি। গত পাঁচ বছর ধরে এই কাণ্ড চলছে। কোনও কিছুই করতে বাকি রাখিনি। শুনেছেন তো আমার ছেলের ঘাড়ে ব্রহ্মদৈত্য ভর করেছেন। আমার ছেলেকে তিনি কিছুতেই ছাড়তে চাইছেন না।
শরৎচন্দ্র বললেন, তোমার মেয়ে কমলার খবরটা কী?
গিরীন্দ্র বললেন, ও সব অতীন্দ্রিয় শক্তির খেলা।! কিন্তু, শরৎদা, তুমি জানলে কেমন করে?
কীভাবে তিনি জানতে পেরেছিলেন সে প্রসঙ্গে না গিয়ে শরৎচন্দ্র বললেন, দেখো, গিরীন, আমি যা শুনেছি তা বিশ্বাস করা আমার কাছে সত্যিই অসম্ভব। তাই তোমার মুখে পুরো ঘটনাটা শোনার জন্য আমি ছুটে এসেছি। কমলার এই ব্যাপারটা কী শুধু পুরীর লোকজনরাই জানেন? নাকি কলকাতার লোকেরাও দেখেছেন।
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, শরৎদা, কেন শুধু পুরীর লোকেরা দেখবেন? কমলার এই অলৌকিক শক্তির সাক্ষী রয়েছেন পাটনা হাইকোর্টের জজ রায়বাহাদুর অমরনাথ চট্টোপাধ্যায়, পুরীর ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মন্মথনাথ বসু, লখনউ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর রায়বাহাদুর জ্ঞানেন্দ্র চক্রবর্তী, রায়সাহেব উপেন্দ্রনাথ দে, সাহিত্যিক কুমুদবন্ধু সেন ও বিশিষ্ট পরলোকতত্ত্ববিদ ভি ডি ঋষি এবং তাঁর স্ত্রী।
শরৎচন্দ্র হাসতে হাসতে বললেন, তাহলে এই খবরটা কাগজে দিচ্ছ না কেন?
গিরীন্দ্র বললেন, শরৎদা, কী হবে সাধারণের কাছে প্রকাশ করে? মিঃ ঋষিও লিখতে চাইছিলেন। আমি তাঁকে মানা করেছি।
শরৎচন্দ্র তাঁর ভাইয়ের কাছে মিঃ ঋষির পরিচয় জানতে চাইলেন।
গিরীন্দ্র বললেন, মিস্টার ভি ডি ঋষি একজন প্রখ্যাত আইনজীবি। ১৯১৯ সালে তাঁর প্রথমা স্ত্রী সুভদ্রা সন্তানপ্রসব করতে গিয়ে মারা যান। স্ত্রীর অকাল মৃত্যুতে তিনি খুব ভেঙে পড়েছিলেন। এইসময় তাঁর হাতে আসে অলিভার লজের লেখা একটি বই। যেখান থেকে তিনি জানতে পারেন মৃত্যুর পরেও আত্মা বর্তমান থাকে। পরবর্তীকালে ঋষি আবার বিয়েও করেন। বর্তমানে তিনি এবং তাঁর স্ত্রী দুজনেই পরলোকতত্ত্ব নি঩য়ে বেজায় মেতে আছেন। শরৎদা তাঁরা দুজনেই কিন্তু দারুণ ভালো মিডিয়াম।
(ক্রমশ)
23rd  June, 2019
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
একনজরে
রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ১৮ বলে হাফসেঞ্চুরি প্রভসিমরনের, পাঞ্জাব ৬৮/০ (৪.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:03:53 PM

আইপিএল: পাঞ্জাবকে ২৬২ রানের টার্গেট দিল কেকেআর

09:39:04 PM

আইপিএল: ৫ রানে আউট রিঙ্কু সিং, কেকেআর ২৫৯/৫ (১৯.৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:32:37 PM

আইপিএল: ২৮ রানে আউট শ্রেয়স আয়ার, কেকেআর ২৪৬/৪ (১৮.৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:26:32 PM

আইপিএল: ২৪ রানে আউট আন্দ্রে রাসেল, কেকেআর ২০৩/৩ (১৫.৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:10:16 PM

আইপিএল: কেকেআর ১৯৭/২ (১৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:06:39 PM