বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
রাজস্থান এবারের আসরে সবচেয়ে ধারাবাহিক দল। মাত্র দুটো ম্যাচে হেরেছে তারা। দিল্লির ক্ষেত্রে সংখ্যাটা ছয়। ফলে ব্যাটে-বলে সেরাটা মেলে ধরা ছাড়া আর কোনও বিকল্প নেই ক্যাপিটালসের সামনে। ঘরের মাঠে বোলারদের কাজটা অবশ্য সহজ হবে না। কোটলার একদিকে বাউন্ডারির দূরত্ব মাত্র ৬০ মিটার। ফলে খলিল আহমেদ, মুকেশ কুমার, ইশান্ত শর্মাকে নিয়ে গঠিত পেস আক্রমণের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ। রাজস্থানের জস বাটলার, রিয়ান পরাগ, সঞ্জুরা রয়েছেন তুখোড় ফর্মে। জয়পুরে আগের সাক্ষাতে তফাত গড়ে দিয়েছিলেন রিয়ান। ছন্দে ফিরেছেন ওপেনার যশস্বী জয়সওয়ালও। তাছাড়া রোভম্যান পাওয়েল, শিমরন হেটমায়ার, ধ্রুব জুরেলও রয়েছেন। তবে দিল্লির দুই স্পিনার কুলদীপ যাদব ও অক্ষর প্যাটেলের ইকনমি রেট ভরসা দিচ্ছে সমর্থকদের।
এই ম্যাচ চিহ্নিত হতেই পারে স্পিনারদের দ্বৈরথ হিসেবে। কুলদীপ-অক্ষরকে টক্কর জানাতে তৈরি রাজস্থানের যুজবেন্দ্র চাহাল ও রবিচন্দ্রন অশ্বিন। বিশ্বকাপের স্কোয়াডে প্রত্যাবর্তন ঘটলেও মঙ্গলবার ‘কুল-চা’ জুটি একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। সেটাও অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠছে।
আবার পন্থকে ব্যাট হাতে দাপুটে মেজাজে দেখার আগ্রহও যথেষ্ট। এখনও পর্যন্ত তিনটি হাফ-সেঞ্চুরি সহ ৩৮০ রান করে ফেলেছেন দিল্লি ক্যাপ্টেন। এছাড়া জেক ফ্রেজার-ম্যাকগার্কের পাওয়ার হিটিংও হয়ে উঠেছে বিপক্ষের উদ্বেগের কারণ। পৃথ্বী সাউ, অভিষেক পোড়েল, শাই হোপদের ধারাবাহিকতার অভাব অবশ্য চিন্তায় রাখছে দিল্লিকে। শুধু চাহাল-অশ্বিনের স্পিন নয়, ট্রেন্ট বোল্ট, আভেশ খান, সন্দীপ শর্মাদের নিয়ে গড়া পেস বোলিংও রাজস্থানের বড় শক্তি। ফলে কোটলায় কার্যত অ্যাসিড টেস্ট পন্থদের।