বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
প্লে-অফের সম্ভাবনা জিইয়ে রাখার জন্য জেতা জরুরি ছিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন মুম্বইয়ের। কিন্তু, শুরু থেকেই গুটিয়ে রইল হার্দিক পান্ডিয়ার দল। পাওয়ার প্লে’র মধ্যে ২৭ রানে চার উইকেট পড়ার ধাক্কা আর কাটিয়ে ওঠা গেল না। রোহিত শর্মা (৪), সূর্যকুমার যাদব (১০), তিলক ভার্মা (৭), হার্দিক (০) ব্যর্থ। নেহাল (৪৬) ফেরেন পঞ্চাশের দোরগোড়া থেকে। তিনিই দলের টপ স্কোরার। নেহালের ইনিংসে ছিল চারটি বাউন্ডারি ও দুটো ছয়। মহম্মদ নবি (১) ফেরার পর জেরাল্ড কোয়েৎজিকে (১) সঙ্গে নিয়ে মুম্বইকে দেড়শোর কাছাকাছি পৌঁছে দেন টিম ডেভিড। ১৮ বলে তিনি নট আউট থাকেন ৩৫ রানে। মঙ্গলবারই ঘোষিত হয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপের ভারতীয় স্কোয়াড। সেখানে হার্দিকের সহ-অধিনায়ক হওয়া নিয়ে গণমাধ্যমে চলছে সমালোচনা। প্রশ্ন উঠছে, আইপিএলে একেবারে সাদামাটা পারফরম্যান্সের পরও কোন যুক্তিতে তাঁকে স্কোয়াডে রাখা হল? যাবতীয় তোপের জবাব দেওয়ার মঞ্চ অবশ্য হেলায় হারালেন হার্দিক।
লখনউয়ের বোলারদের মধ্যে সফলতম মহসিন খান (২-৩৬)। চোট কাটিয়ে ফিরে উইকেট পেলেন মায়াঙ্ক যাদব (১-৩১)। তবে ৩.১ ওভার বল করে যেভাবে মাঠ ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন মায়াঙ্ক যাদব, তা কিছুটা উদ্বেগে রাখল টিম ম্যানেজমেন্টকে। জবাবে শুরুতেই আর্শিন কুলকার্নির উইকেট হারায় লখনউ। রাহুলও বড় রান করতে ব্যর্থ (২৮)। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে হাল ধরেন স্টোইনিস। তাঁর ৪৫ বলে ৬২ রানের ইনিংসে সাতটি চার ও দু’টি ছক্কা। তিনিই ম্যাচের সেরা। যোগ্য সঙ্গত দীপক হুডার (১৮)। এছাড়া ১৪ রানে অপরাজিত থাকেন নিকোলাস পুরান।