বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
রবিবারের আগে আইএসএলের মঞ্চে সাতবার একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিলেন হাবাস ও লোবেরা। পাঁচবার হারের স্বাদ পেতে হয়েছিল মোহন বাগান কোচকে। জয় মাত্র একটি ম্যাচে। এর মধ্যে ২০২১ সালে মুম্বইয়ের প্রশিক্ষক হিসেবে লিগ-শিল্ড ও আইএসএল ট্রফি জয়ের লড়াইয়ে হাবাসকে টেক্কা দিয়েছিলেন লোবেরা। রবিবার যেন তারই মধুর প্রতিশোধ নিলেন বাগানের স্প্যানিশ কোচ। হাবাস অবশ্য লোবেরার সঙ্গে তাঁর দ্বৈরথের বিষয়টি উড়িয়ে দিয়েছেন। বললেন, ‘সের্গিও আইএসএলের অন্যতম সফল কোচ। আমার সঙ্গে সম্পর্ক খুবই ভালো। অতীতে একাধিকবার ওর কাছে হারতে হয়েছে। তবে এই জয়ের পুরো কৃতিত্ব ফুটবলারদের। ইচ্ছাশক্তির প্রতিফলন ঘটেছে মাঠে। আমাদের লক্ষ্য ছিল, ৯০ মিনিটে ম্যাচ শেষ করা। তার জন্য ছেলেরা একই গতিতে খেলা চালিয়ে গিয়েছে। এবার লক্ষ্য, ফাইনালে এই ছন্দ ধরে রেখে ট্রফি জয়।’
রবিবার যুবভারতীতে ম্যাচ হারতেই মেজাজ হারান ওড়িশার ফুটবলার ও সাপোর্ট স্টাফরা। ড্রেসিং-রুমে ঢোকার আগে প্রতিপক্ষ ফুটবলারদের সঙ্গে হাত মেলাতে গিয়ে অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয় মোহন বাগানের অধিনায়ক শুভাশিস বসুকে। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ম্যাচের পর ওদের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করতে যাই। কিন্তু কেউ একজন আমার দিকে জলের বোতল ছোড়ে। মারার জন্য তেড়েও আসে। হারের পর হতাশ হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে এমন আচরণ কাম্য নয়।’ সঙ্গে যোগ করেন, ‘অধিনায়ক হিসেবে ত্রিমুকুট জয়ের সুযোগ রয়েছে। এটা অবশ্যই বড় প্রাপ্তি। ফাইনালেও এই ছন্দ ধরে রাখতে চাই।’
এদিকে, সেমি-ফাইনালের প্রথম লেগে লাল কার্ড দেখায় রবিবার দলে ছিলেন না আর্মান্দো সাদিকু। সোমবার ফেডারেশন শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির পক্ষ থেকে চার ম্যাচ নির্বাসনের সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে আগামী শনিবার ফাইনালে নেই আলবেনিয়ার এই স্ট্রাইকার।