বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
হেমন্তের ইডেনে দিন-রাতের টেস্টে শিশির একটা বড় সমস্যার কারণ হতে পারে বলে আগেই শঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন শচীন। আবার টেস্ট ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা ফেরাতে এই ম্যাচের সময় সূচির তারিফও করেছেন তিনি। তাই ভারতীয় দলের থিঙ্ক-ট্যাঙ্ককে ম্যাচের পর দিন-রাতের টেস্ট নিয়ে ময়নাতদন্তে বসার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। শচীনের কথায়, ‘এই ম্যাচের দুটো দিক রয়েছে। একটি অবশ্যই প্রচুর সংখ্যক দর্শক সমাগম। উল্টোদিকে অনভ্যস্ত কিছু নেতিবাচক ফ্যাক্টর। এই বিপরীত পরিস্থিতির মাঝেও টেস্ট ম্যাচের আনুষঙ্গিক বিষয়গুলি যাতে ঠিকঠাক থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। যদি দেখা যায় রাতের খেলায় শিশিরের কারণে বল ভিজে যাচ্ছে এবং ম্যাচে প্রভাব ফেলছে, সেক্ষেত্রে ভবিষ্যতে কী করণীয় তা নিয়ে ভাবতে হবে। আর দুটি ক্ষেত্রেই যদি ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়, তবে দিন-রাতের টেস্টকে সব ভালোর কাহিনী (উইন-উইন স্টোরি) বর্ণনা করতে হবে।’ শচীনের মতে, ক্রিকেট নিয়ে দেশের পরিকল্পনা ও চিন্তাধারা যে আধুনিক হচ্ছে পিঙ্ক বল টেস্টই তার প্রমাণ।
বলা হচ্ছে ইডেনে দিন-রাতের টেস্টে ছড়ি ঘোরাবেন পেসাররা। স্পিনাররা খুব একটা সুবিধা করতে পারবেন না। কিন্তু শচীন মনে করছেন, গোলাপি বলের কারণে ঘাসের পিচেও স্পিনাররা সুবিধা পেতে পারে। এই প্রসঙ্গে গত বছর পার্থের পিচে অজি স্পিনার নাথান লিয়ঁর ৮ উইকেট দখলের উদাহারণ মেলে ধরেন তিনি। উল্লেখ্য, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ঐতিহাসিক দিন-রাতের টেস্টে বিশেষ অতিথি হিসেবে ইডেনে হাজির থাকবেন শচীন।