বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
ম্যাচের শেষে বিরানভান্দ বলেন, ‘ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর পেনাল্টি বাঁচানো আমার জীবনের অন্যতম সেরা ঘটনা। কিন্তু ওই সেভ ফ্লুক ছিল না তা প্রমাণ করতে চেয়েছিলাম। একজন গোলরক্ষক হিসেবে দুর্গ অটুট রাখা আমার কর্তব্য। বিশ্বকাপের পর ইরানবাসীদের প্রত্যাশা বেড়েছে। তা পূরণ করতে পেরে ভালো লাগছে। মাহাইজরি স্পটকিক নেওয়ার সময় মনে হয়েছিল, ও আমার ডানদিকে মারবে। সেরকমভাবেই শরীর ছোঁড়ার জন্য প্রস্তুত ছিলাম। শেষ মুহূর্তে সহ-ফুটবলার সর্দার আজমাউন ইশারা করে দেখায় যে ওমান অধিনায়ক আমার ডানদিকেই মারতে চলেছে। তখন আরও নিশ্চিন্ত হই। শুরুতেই পেনাল্টি রুখে দেওয়ায় ওমান মানসিকভাবে চাপে পড়ে। যা আমাদের কাজে লেগেছে।’ ইরানের কোচ কার্লোস কুইরোজ বলেন, ‘কোয়ার্টার-ফাইনালে শক্তিশালী চীনের চ্যালেঞ্জ সামলানোর জন্য ছেলেরা তৈরি। এখনই চ্যাম্পিয়নশিপ নিয়ে কিছু ভাবছি না। ম্যাচ বাই ম্যাচ এগতে চাই।’