বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
এই বিধানসভার উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা মূলত তিনটি দলের প্রার্থীর মধ্যে। নির্বাচনে লড়ছেন তৃণমূলের রিয়াত হোসেন সরকার, বিজেপির ভাস্কর সরকার এবং কংগ্রেসের অঞ্জু বেগম। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের ইদ্রিস আলি এই কেন্দ্র থেকে এক লক্ষের বেশি ব্যবধানে জয়লাভ করেন। তাঁর প্রয়াণে ফাঁকা হয়ে যাওয়া এই বিধানসভায় উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ভগবানগোলা বিধানসভা আসনটি বরাবরই বাম অথবা কংগ্রেসের দখলে থাকলেও ২০১১ সালে সমাজবাদী পার্টির টিকিটে জিতে পরবর্তীকালে তৃণমূল কংগ্রেসের যোগ দেন সেখানকার বিধায়ক চাঁদ মহম্মদ। তারপর ধীরে ধীরে শক্তি বাড়তে থাকে তৃণমূলের। যদিও ২০১৬ সালের নির্বাচনে ওই আসন থেকে বাম প্রার্থী মহসিন আলি জেতেন। কিন্তু ২০২১ নির্বাচনে বামেদের কাছ থেকে ওই আসনটি ছিনিয়ে নেয় তৃণমূল কংগ্রেস। ব্যাপক ব্যবধানে জয়ী হন ইদ্রিস আলি। তৃণমূল প্রার্থী ১ লক্ষ ৫৩ হাজার ৭৯৫ ভোট পান। প্রতিপক্ষ সিপিএমের মহম্মদ কামাল হোসেন ৪৭ হাজার ৭৮৭ ভোট পান। অপরদিকে বিজেপির মেহেবুব আলমের প্রাপ্ত ভোট ছিল ১৬হাজার ৭০৭। এবারও এই আসনটি নিজেদের দখলে রাখার জন্য ঝাঁপিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। তবে সেটি ধরে রাখতে পারবে কি না, সেটাই এখন দেখার।
মোট ভোটারের প্রায় অর্ধেক মহিলা হওয়ায় বাড়তি অক্সিজেন মিলেছে শাসক দলের। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুফল ভোটবাক্সে মিলবে বলেই দাবি করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব।