বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
বিজেপির নদীয়া দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলা সাধারণ সম্পাদিকা অপর্ণা নন্দী বলেন, এখন প্রচারের স্ট্রাটেজি হচ্ছে প্রতিটি শক্তিকেন্দ্র অনুযায়ী আমাদের পথসভা হচ্ছে।
মঙ্গলবার থেকে নবদ্বীপ বিধানসভার প্রতিটা অঞ্চলে একটা করে টোটো এলাকায় আগামী পাঁচদিন প্রচার চালাবে। এছাড়া একটি মারুতি গাড়িও গোটা বিধানসভা এলাকায় ঘুরে মাইকিং করবে। কয়েকটি সভায় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের বিজেপি বিধায়ক এবং নেতারা বক্তব্য রাখবেন। মায়াপুর-বামুনপুকুর পঞ্চায়েত এলাকায় রাজ্য নেতৃত্ব, প্রার্থীকে নিয়ে একটি রোড শো করবেন। তবে সন্দেশখালিতে যে অত্যাচার হয়েছে তা তৃণমূল নেতৃত্ব লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বা বিভিন্ন প্রকল্প দিয়ে ধামাচাপা দিতে পারবে না। সন্দেশখালি নিয়ে ওরা যে ভিডিওটা দেখাচ্ছে, সেটা সম্পূর্ণ ভুয়ো।
তৃণমূলের নদীয়া রানাঘাট দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলার সাধারণ সম্পাদক বিমানকৃষ্ণ সাহা বলেন, পঞ্চায়েত এলাকায় নজিরবিহীন রোড শো হচ্ছে। এই রোড শোতে মানুষ নিজের থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগ দিচ্ছেন। এটাই আমাদের দিদির প্লাস পয়েন্ট। এবার তো সন্দেশখালি নিয়ে আসল তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে।
মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় সব দেখছেন। সন্দেশখালির ভিডিও যদি প্রকাশ্যে না আসত, আমাদের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষকে যদি সেটা না বোঝাতে পারতেন, তবে এখনও লোকের কাছে সন্দেহই থাকত। বিজেপির ভোট অবশ্যই কমবে। নবদ্বীপ বিধানসভা এলাকায় অনেক বেশি ভোটে লিড পাবেন আমাদের প্রার্থী।
সিপিআই (এম) নবদ্বীপ এরিয়া কমিটির সম্পাদক বেচুগোপাল সিংহ রায় বলেন, আমাদের স্ট্র্যাটেজি প্রতিটি বাড়িতে পৌঁছনো। সেই টার্গেট আমরা পূরণ করতে চলেছি। প্রচারে আমরা বলছি, মানুষ যখন যন্ত্রণায় দিশাহারা, তখন মানুষের মধ্যে বিভাজনের তাস খেলছেন নরেন্দ্র মোদি। নির্বাচনী বন্ডের নামে হাজার হাজার টাকা তৃণমূল এবং বিজেপি নিয়েছে, যার ফলে সমস্ত জিনিসের দাম আজ আগুন, এটাই মানুষের কাছে তুলে ধরছি।