বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
শনিবার রাতে ১, ১১ এবং ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের মহিলা কর্মীদের নিয়ে ভোট প্রচারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। অরুণবাবু বলেন, তৃণমূল নেতৃত্বের পরিকল্পনা, মহিলা সংগঠন বিস্তার করার ক্ষেত্রেও এগিয়ে যেতে হবে। পরিবারের মহিলাদের সমস্যা বুঝতে হবে। তাদের সংগঠনে ধীরে ধীরে কাছে টানতে হবে। পরিবারের মহিলারা, বাকি সদস্যদের বোঝাবেন। ফলে জনসমর্থন বাড়ানোর লক্ষ্যে ঘাটাল পুরসভায় এগচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস।
কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মধ্য দিয়ে মমতা মহিলাদের স্বনির্ভর করার দিশা দেখাচ্ছেন। ঘটালের ছাত্রী ও নারীরা এর সুফল কতটা পাচ্ছেন, তৃণমূলের মহিলা কর্মীরা ঘরে ঘরে গিয়ে তা জানতে চেষ্টা করবেন। তাঁদের বোঝাবেন।
মহিলা তৃণমূলের ঘাটাল শহর সভানেত্রী মিঠু দাস বলেন, আমরা ওয়ার্ডে-ওয়ার্ডে এই প্রশিক্ষণের কাজ ৮ মে’র মধ্যে শেষ করে নেব। তারপরই এলাকাভিত্তিক বাড়ি বাড়ি প্রচারে বের হবেন তৃণমূলের প্রমীলা বাহিনী। অরুণবাবুর যুক্তি, পুরুষ ভোটাররা টিভি, সামাজিক মাধ্যম, চা দোকানে তক-বিতর্কের মাধ্যমে অনেকটাই রাজনৈতিক দিক দিয়ে সচেতন। কিন্তু মহিলারা সে অর্থে রাজনীতির খবর পছন্দ করেন না। সেজন্যই এবার আমরা মহিলাদের দিয়েই শহরে প্রচারে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি।