বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
জলঢাকা নদীর ভাঙনে ইতিমধ্যেই বেশকিছু বাড়ি তলিয়ে গিয়েছে। নদী ঘেঁষা পাড় দিয়েই চলছে যাতায়াত। কিন্তু বর্তমানে সেই নদী পাড় ধীরে ধীরে ভাঙছে। এর ফলে সমস্যায় পড়ছে ২০০ পরিবার। বর্ষায় গ্রামে ঢোকার রাস্তাটিও নদী গর্ভে চলে যাবে বলে স্থানীয়রা মনে করছেন। তাঁদের অভিযোগ, নদী ভাঙন রোধে বাঁধের ব্যবস্থার দাবি জানানো হয়েছিল। কিন্তু কোনও উদ্যোগ নেয়নি প্রশাসন। বর্ষায় পাড়ের রাস্তা নদীগর্ভে চলে গিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হতে পারে। তাই এদিন স্থানীয়রা সকলে মিলে বাঁধ সংস্কারের কাজে হাত লাগালেন। এলাকার মানুষজন চাঁদা তুলে বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা হরিদাস সেন বলেন, ভোটের আগে প্রতিশ্রুতি পাওয়া যায়। কিন্তু নদী বাঁধ হয় না। এলাকার এক মহিলা সুচিত্রা দাস বলেন, বর্ষার আগে বাঁধ তৈরি না করলে নদীর পাড় ঘেঁষা রাস্তাটিও নদীগর্ভে চলে যাবে। তাই আমরা চাঁদা তুলে বাঁধ তৈরি করলাম। যদিও বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় বিজেপির পঞ্চায়েত প্রতিনিধি শঙ্কর দাস। তিনি বলেন, বাঁধ নির্মাণের দাবিতে বিভিন্ন মহলে যোগাযোগ করেছিলাম। কিন্তু আমি বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্য বলে প্রশাসন গুরুত্ব দেয়নি। রাজ্য সরকারের ইরিগেশন অফ ওয়াটার ওয়েস স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য তথা ধূপগুড়ির বিধায়ক নির্মলচন্দ্র রায় বলেন, আমি বিষয়টি দেখব।