বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
সুরজকে পড়াশোনা করতে হয়েছে কষ্টের মধ্যে। বাবা ফেরিওয়ালা। পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে পুরনো লোহা, টিন, প্লাস্টিকের জিনিস সংগ্রহ করে বিক্রি করেন তিনি। ছেলে বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করে পরবর্তীতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চায়। সেই খরচ কীভাবে জোগাবেন তা নিয়ে চিন্তিত তিনি। সুরজের বাবা ভজন পাল বলেন, ছেলের এই ভালো রেজাল্টে আমরা ভীষণ খুশি। কিন্তু বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা এবং ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো কীভাবে, সেটাই দুশ্চিন্তা। এত টাকা কীভাবে জোগার করব, বুঝতে পারছি না। সরকারি সাহায্য না পেলে এই লড়াই চালিয়ে যাওয়া কঠিন। স্কুলের দুই পড়ুয়ার এই কৃতিত্বে প্রধান শিক্ষক সামসুল আলম বলেন, পিছিয়ে পড়া আদিবাসী সমাজের একটি মেয়ে শিলিগুড়ি সহ জেলার মেয়েদের মধ্যে সেরা হয়েছে। এই সাফল্যে আমরা সকলেই খুশি। সুরজের কৃতিত্ব অসাধারণ। আমরা ওদের পাশে আছি।