বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
কোচবিহারের পুলিস সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য বলেন, বিভিন্ন সময়ে দিনহাটায় ৮৪টি হারিয়ে যাওয়া মোবাইল প্রকৃত মালিকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে মোবাইল ব্যবহারকারীদের সাইবার অপরাধ সম্পর্কে সচেতন করা হয়েছে। ব্যাঙ্ক ডাকাতি বা বাড়িতে দুষ্কৃতীদের হানা কমে গিয়েছে এখন। তবুও মানুষের টাকা লুট করছে সাইবার অপরাধীরা। অর্থ লুটের জন্য মোবাইল ফোনকে ব্যবহার করছে সাইবার অপরাধীরা। অসচেতন মানুষকে সহজে ভয় দেখিয়ে বা লোভ দেখিয়ে ফাঁদে ফেলছে তারা। নিত্যনতুন কৌশল বদল করছে অনলাইনের রঘু ডাকাতরা। এসপি বলেন, আপনার বাড়িতে পুলিস আসছে এভাবে ভয় দেখিয়ে মেসেজ করছে সাইবার অপরাধীরা। কখনও নিজেদের সিবিআইয়ের অফিসার দাবি করে টাকা চাইছে। আর্মি অফিসার বদলি হয়েছে বলে তাদের ফার্নিচার কম দামে বিক্রির প্রস্তাব দিয়ে লোক ঠকানো হচ্ছে। লটারিতে কোটি টাকা জিতেছেন, এমন লোভও দেখানো হচ্ছে। কখনও বলা হচ্ছে, এখনই ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড বা ওটিপি না দিলে বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে। সাইবার অপরাধীদের নিত্যনতুন ফাঁদে পা দিচ্ছে অসচেতন নাগরিক। ভুল করে ওটিপি দিয়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে তারা।
মোবাইলে আসা অচেনা ব্যক্তির ভিডিও কল ধরে বিপদে পড়ছেন অনেকেই। ভিডিওকলের ফুটেজ মোবাইলে বন্দি করে পরবর্তীতে তা এডিট করে ব্ল্যাকমেইল করা হচ্ছে। অজানা লিঙ্কে ক্লিক করেও বিপদে পড়ছেন অনেকে। পুলিসকর্তারা জানিয়েছেন, ভয়ে বা লোভে পড়ে কাউকে ওটিপি দেওয়া যাবে না। কোনও কারণে ভুল করে কাউকে ওটিপি দিলে দ্রুত ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। অজানা লোকের ভিডিওকল না ধরাই শ্রেয়।