বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
কমিশনের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তোলার পাশাপাশি কলেজের চারপাশে নিরাপত্তা নিয়েও তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। বিপ্লবের অভিযোগ, গত ২৮ এপ্রিল থেকে ৫ মে পর্যন্ত দিন ও রাত মিলিয়ে একাধিকবার ২ মিনিট, ১৫ মিনিট, ১০ মিনিট করে সিসি ক্যামেরা বন্ধ থাকছে। বিষয়টি ডিসিআরসি’র মনিটরিং রুমে থাকা তৃণমূলের কর্মীদের সামনে আসতেই তাঁরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনেন। তারপরেই নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করেছেন বিপ্লব। তাঁর অভিযোগ, মাঝেমধ্যে সিসি ক্যামেরা বন্ধ থাকছে। কলেজে একাধিক স্থানে প্রাচীর এতো নিচু, যে কেউ টপকে ভিতরে ঢুকতে পারবে। তাছাড়া অভিযাত্রী ক্লাব সংলগ্ন কলেজের দরজা দিয়ে অবাধে কলেজের ভেতরে যাতায়াত চলছে। দায়িত্বে থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনী কোনও পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলেও অভিযোগ উঠছে।
ডিসিআরসির ইভিএমের দায়িত্ব থাকা ওসি পুলককান্তি মজুমদার বলেন, সিসিটিভির হার্ডডিস্কে সব কিছু সংরক্ষিত রয়েছে। রাজনৈতিক দলের যে মনিটরিং রুম রয়েছে সেখানে যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে স্ক্রিনে ফুটেজ আসছে না। বিষয়টি আমাদের নজরে রয়েছে।
বিপ্লবের কথায়, মনিটরিং রুমে আমাদের কর্মীরা স্ক্রিনে ইভিএমগুলি দেখতে পাচ্ছেন না। এই সমস্যা মাঝেমধ্যেই হচ্ছে। বিষয়টি নির্বাচন কমিশনে জানানো আছে। পাশাপাশি নিরাপত্তা কিছু ত্রুটির বিষয়ে জেলা শাসককে জানিয়েছি। তিনি সমাধান করার আশ্বাস দিয়েছেন। ২০০৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের আমি জয়ী হওয়ার পরও ষড়যন্ত্র করে হারানো হয়েছিল। আর ষড়যন্ত্রের শিকার হতে চাই না।
এপ্রসঙ্গে বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, বিষয়টি শুনেছি। যদি এমন হয়ে থাকে তবে ভয়ানক ব্যাপার। আমরাও বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।
বালুরঘাট কলেজের মনিটরিং রুমে সব রাজনৈতিক দলের এক জন করে কর্মী সিসি ক্যামেরায় নজরদারি চালাচ্ছেন। তৃণমূল ও বিজেপির কর্মীরা ২৪ ঘণ্টা নজরদারি চালাচ্ছেন। ফুটেজ না আসার বিষয়টি প্রথম তৃণমূলের কর্মীদের নজরে এসেছে। তাঁরা লক্ষ্য করেন মাঝে মধ্যে স্ক্রিনে স্ট্রংরুমের ফুটেজ দেখা যাচ্ছে না।