বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
মাথাভাঙা গার্লসে এবারে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২৮৮ জন, পাশ করেছে ২৭৫ জন। অপরদিকে বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরে মোট পরীক্ষার্থী ১০০ জন, পাশ করেছে ৮৮ জন। মাথাভাঙা হাইস্কুলের ছাত্র আসিফ যেমন মেধা তালিকায় সুযোগ পেয়েছে তেমনই ওর স্কুলের ফলাফলও নজরকাড়া। স্কুলের ১৯৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৯২ জন পাশ করেছে। একইসঙ্গে গার্লস স্কুলের ২২ জন ও মাথাভাঙা হাইস্কুলের ৩২ জন পড়ুয়া ৬০০’র উপরে নম্বর পেয়েছে।
এবারে কোচবিহার জেলায় মাত্র দু’জন মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছেন। প্রথম হয়েছে চন্দ্রচূড় সেন। সপ্তম হয়েছে আসিফ। মাথাভাঙা গার্লস হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষিকা চিদকনা সাহা বলেন, আমাদের স্কুলের ছাত্রী নন্দিতা বর্মন ৬৭৬ নম্বর পেয়েছে। এখনও পর্যন্ত আমাদের কাছে যা তথ্য এসেছে তাতে কোচবিহারের শহরের এক ছাত্রীর সঙ্গে যুগ্মভাবে নন্দিতা মেয়ের মধ্য সম্ভব্য সেরা। আমরা আশা করেছিলাম নন্দিতা মেধা তালিকায় সুযোগ পাবে। তাই কিছুটা হতাশ হয়েছি। সামগ্রিক ফলাফল আমাদের ভালো হয়েছে। আগামী দিনে আরও ভালো ফলের চেষ্টা চালাব আমরা।
বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের প্রধান শিক্ষিকা মৌসমি অধিকারী বলেন, আমাদের মাধ্যমিকে ফলাফল আশানুরূপ না হলেও সামগ্রিক ফলাফল ভালো হয়েছে। ১০০ জন পড়ুয়ার মধ্যে ৮৮ জন পাশ করেছে। উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল প্রতিবছর আমাদের যথেষ্ট ভালো হয়। মাথাভাঙা হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক চৈতন্য পোদ্দার বলেন, আমাদের ১৯৯ জন এবারে মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেছিল। এরমধ্যে ১৯২ জন পাশ করেছে। একজন মেধা তালিকায় স্থান পেলেও বাকিরাও যথেষ্ট ভালো ফলাফল করেছে। আগামী বছরে আরও ভালো ফলাফলের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে আমাদের।