বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
টোটোয় মাইক বেঁধে চাঁচল ১ ব্লকের গ্রামীণ এলাকাগুলিতে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে প্রচার সারছে তৃণমূল ও কংগ্রেস। বিজেপির নেতারাও মানুষের দুয়ারে দুয়ারে পৌঁছে প্রার্থীর হয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন।
শনিবার মহানন্দপুর অঞ্চলের বুথে বুথে নকল ইভিএম নিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছয় তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূল নেতা ইরশাদ আজম বলেন, নকল ইভিএম নিয়ে মানুষের কাছে প্রচার আমরা যাচ্ছি, যাতে তাঁরা জোড়াফুলের প্রার্থীকে সঠিক বোতাম টিপে ভোট দেন।
এদিকে চাঁচল ১ ব্লকের মুলাবাড়ি, কুশমাই, ভেবা ও আশ্বিনপুর সহ সাতটি এলাকায় পথসভা করে কংগ্রেস নেতৃত্ব। উত্তর মালদহের বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী মোস্তাক আলমের সমর্থনে পথসভাগুলিতে যোগ দেন কংগ্রেসের রাজ্য মুখপাত্র সৌম্য আইচ।
ব্লক কংগ্রেস কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাজি আতাউর রহমান বলেন, প্রতিটি অঞ্চলে টোটোয় মাইকিং করে প্রচার চলছে। বিগত দিনে কংগ্রেসের করা কাজের খতিয়ান তুলে ধরা হচ্ছে সাধারণ মানুষের কাছে। তৃণমূলের জেলাপরিষদের সহকারী সভাধিপতি রফিকুল হোসেন বলেন, দেবীগঞ্জ, হাজাতপুর ও ধঞ্জনায় দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে পথসভা করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন গোয়ালপোখরের তৃণমূল বিধায়ক মহম্মদ গোলাম রব্বানি।
শুক্রবার রাতে চাঁচল সদর থেকে কলিগ্রাম হয়ে মতিহারপুর অঞ্চল পর্যন্ত রোড শো করেন বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মু। তাঁর দাবি, বিধানসভা থেকে এবার লোকসভায় চাঁচলে ভোটের মার্জিন বেশি থাকবে। এই এলাকার প্রতিটি অঞ্চলে দলীয় নেতাকর্মীরা পথসভা করার পাশাপাশি মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছেন। শনিবার মালতীপুর ও রতুয়া বিধানসভার আটটি অঞ্চলে জনসংযোগ করেন কংগ্রেস প্রার্থী মোস্তাক।
পুখুরিয়া, আড়াইডাঙা, পরাণপুর ও সম্বলপুর অঞ্চলে রোড শো করেন তিনি। পরবর্তীতে মালতীপুরের পীরগঞ্জ অঞ্চল থেকে প্রচার শুরু হয়। পরে আরও দুটি অঞ্চল পরিক্রমা করে শ্রীপুর ১ পঞ্চায়েত এলাকায় শেষ হয়। মোস্তাকের আশা, ভোটে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
নিজস্ব চিত্র।