বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
গত বিধানসভা নির্বাচনে কোচবিহার উত্তর বিধানসভা এলাকা থেকে বিজেপির সুকুমার রায় ৪৯.০৪ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন। তৃণমূল প্রার্থী বিনয়কৃষ্ণ বর্মন পেয়েছিলেন ৪৩.০৪ শতাংশ ভোট। বামপ্রার্থী নগেন্দ্রনাথ রায় পেয়েছিলেন ৪.০৭ শতাংশ ভোট। বিজেপি ও তৃণমূল প্রার্থীর ভোটের ব্যবধান ছিল ১৪ হাজার ৪১৫ ভোট। জোড়াফুল নেতৃত্বের দাবি, এবার বিধানসভা নির্বাচনের গ্লানি ঘুচিয়ে বড় আকারের লিড পাবেন তারা। বিশেষ করে রাজবংশী সমাজের ভোট এবার তৃণমূলের বাক্সে পড়েছে বলে মনে করেন তারা। আর এরই জেরে লিডের ব্যাপারে দারুণ আত্মবিশ্বাসী তৃণমূল নেতারা। একইসঙ্গে ফরওয়ার্ড ব্লক প্রার্থীর এই বিধানসভা থেকে ভোট বাড়বে বলে মনে করছেন বাম নেতারা।
বামেদের ভোট বাড়লে একদিকে যেমন বিপাকে পড়বে বিজেপি, তেমনই রাজবংশী ভোট ফারাক গড়ে দেবে। যদিও বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, রাজবংশী ভোট তাদের দিকেই রয়েছে। তৃণমূল মানুষকে বিভ্রান্ত করতেই এসব হিসেব বলছে। বিগত লোকসভা নির্বাচনের চেয়ে এবার বেশি ভোটে হারবেন তৃণমূল প্রার্থী।
তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের জেলা সভাপতি পরিমল বর্মন বলেন, আমরা এবার উত্তর বিধানসভা এলাকা থেকে বড় লিড পাব। শহর সংলগ্ন তিনটি বাদে ১০টি পঞ্চায়েতে ভালো লিড পাব আমরা। আমাদের এই বিধানসভা এলাকা থেকে ১০ হাজারের বেশি লিড পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিজেপির কোচবিহার লোকসভার কনভেনর অভিজিৎ বর্মন বলেন, কোচবিহার উত্তর থেকে আমাদের প্রার্থী প্রতিটি পঞ্চায়েতে লিড পাবেন। মধুপুর, খাগড়াবাড়ি, চকচকায় রেকর্ড ভোটে লিড পাব আমরা। উত্তর বিধানসভা এলাকায় মুখ থুবড়ে পড়বে তৃণমূল।