আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
রায়গঞ্জের শেরপুরের খোকসা এলাকার বাসিন্দা দীপা মুর্মু তাঁর ছয় মাসের শিশুকে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার জন্য রায়গঞ্জ মেডিক্যালে ভর্তি করেন। বৃহস্পতিবার সকালে শিশুর মৃত্যু হয়। দেহ নিয়ে দীপাদেবী দুশ্চিন্তায় পড়েন। স্বামী, আত্মীয়স্বজন কেউ নেই। মৃত শিশুর দেহ আঁকড়ে সাহায্যের আর্জি জানালে মেডিক্যালের অ্যাম্বুলেন্স চালকরা পাশে দাঁড়ান। তাঁরা শিশুর দেহ রায়গঞ্জের বন্দর শ্মশান এলাকায় পৌঁছে দেন। দীপা বলেন, অ্যাম্বুলেন্স চালকরা পাশে দাঁড়িয়ে দেহ বন্দর শ্মশানে পৌঁছে দিয়েছেন।
অ্যাম্বুলেন্স চালক পিন্টু বর্মন বলেন, ওই মহিলা কী করবেন বুঝতে পারছিলাম না। আমরা তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছি।
এই ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা সত্যরঞ্জন সরকার বলেন, ওই মহিলা তাঁর সন্তাদের দেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য টোটো ঠিক করেছিলেন। কিন্তু কেউ যেতে রাজি হননি। অ্যাম্বুলেন্স চালকরা পাশে দাঁড়ানোয় তাঁদের ধন্যবাদ।
রায়গঞ্জ মেডিক্যালের সহকারি সুপার মৌমিতা আফরোজ বলেন, শিশুর এক বছর পর্যন্ত বয়স হলে বিনামূল্যে সরকারি পরিষেবা পাওয়া যায়। তবে যোগাযোগের খামতি থাকায় ওই মহিলাকে হয়তো সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। আমাদের অফিসে যোগাযোগ করলে এই ঘটনা ঘটত না।