ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
পুরাতন মালদহ পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান তথা জেলা তৃণমূলের সম্পাদক শফিকুল ইসলাম বলেন, শহরের আগে তেমন কাজ হয়নি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে শহরের উন্নয়ন হয়েছে।
উন্নয়নের খতিয়ান তুলে ধরে ভাইস চেয়ারম্যানের বক্তব্য, শহরের মঙ্গলবাড়িতে শরৎচন্দ্র মার্কেট একেবারেই বেহাল ছিল। সেটার কাজ জোর কদমে চলছে। ক্রেতা, ব্যবসায়ীরা খুশি। ছট এবং দুর্গাপুজোর সময় মহানন্দা ঘাটে প্রচুর মানুষের সমাগম হয়। সেখানে সিঁড়িযুক্ত ঘাটের অভাব ছিল। শহরের ৯ সহ বিভিন্ন ওয়ার্ডে তারও কাজ চলছে। ১০, ১১, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে নিকাশি সমস্যা মিটতে চলেছে। সেখানে বড় নিকাশিনালা করা হচ্ছে। ২০টি ওয়ার্ডের রাস্তা, আলো, পার্ক সহ নানা কাজ হয়েছে। শহরের পুরসভার কাছে পুকুরের সৌন্দর্যায়ন হবে।
বিরোধীদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে তৃণমূল। পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানের কথায়, এখানে বিরোধীরা সোলার লাইট বসানো ছাড়া আর কী করেছে? পুরাতন মালদহ নগর মণ্ডল সভাপতি সুজিত দাস বলেন, এমপি ফান্ড থেকে শহরে আমাদের অনেক কাজ হয়েছে।
যদিও বিজেপির এই দাবি নস্যাত্ করে দিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূলের উন্নয়নকে হাতিয়ার করে পুরাতন মালদহে লিড নেওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী তৃণমূল। পুরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার শক্রঘ্ন সিনহা বর্মা বলেন, আমি অন্তত ১০ টা পাড়া বৈঠক করেছি। মহিলাদের ভালো সাড়া মিলেছে। পুরসভা তরফে করা কাজগুলি মানুষের সামনে তুলে ধরছি। এদিকে বিজেপি নেতা সুজিতের কটাক্ষ, রাজ্যের দুর্নীতিতে মানুষ বিরক্ত। তাঁরা এবারও মোদিকে ভোট দেবেন। এবারও শহরে লিড পাব আমরা।