বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
বাংলার ৪২টি আসনে এককভাবে লড়ছে তৃণমূল। বাংলার বাইরে অসমে চারটি, উত্তরপ্রদেশে একটি ও মেঘালয়ের একটি আসনে প্রার্থী দিয়েছে তারা। ভিন রাজ্যে সংগঠন বৃদ্ধি এবং জাতীয় রাজনীতিতে নিজেদের তুলে ধরতেই বাংলার বাইরে এই লড়াই বলে জানাচ্ছে ঘাসফুল শিবির। ভিন রাজ্যে প্রাপ্ত ভোট শতাংশ বাড়িয়ে জাতীয় দলের তকমা ফিরে পাওয়াই লক্ষ্য। অসমের চারটি আসনে তৃণমূলের জোরদার প্রচারের ছবি সামনে আসছে। সেই সঙ্গে উত্তরপ্রদেশে ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে জোট রাজনীতির ছবি।
ভাদোহি লোকসভা কেন্দ্রে কংগ্রেসের কোনও প্রার্থী নেই। মূল লড়াই তৃণমূলের সঙ্গে বিজেপির। ফলে বিজেপি প্রার্থী বিনোদকুমার বিন্দকে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছেন তৃণমূলের ললিতেশপতি ত্রিপাঠি। এই কেন্দ্রে সমাজবাদী পার্টির সংগঠন বেশ মজবুত। অখিলেশ যাদবের পূর্ণ সমর্থন থাকায় ফল ভালো হবে বলে আশাবাদী জোড়াফুলের প্রার্থী। প্রচারে বেরিয়ে জোড়াফুলের প্রতীক তুলে ধরে প্রার্থী বলছেন, ‘এখানকার কংগ্রেস সভাপতি আমার প্রচারে এসেছিলেন। তিনি আমায় সমর্থন দিয়েছেন। আপের সমর্থন পেয়েছি।’ সেই সঙ্গে মোদির আমলে দেশের দুরবস্থা নিয়ে জোর প্রচার চালাচ্ছেন তিনি। আগামী ২৫ মে ভাদোহি কেন্দ্রে নির্বাচন। এখন পুরোদমে প্রচার চলছে। প্রচারপর্বে বিজেপি বিরোধী মহাজোটের ঐক্যের ছবি সামনে এসেছে। প্রচারের একেবারে শেষ লগ্নে বড় চমক থাকতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। মমতা-অখিলেশ এক মঞ্চ থেকে মোদি বিরোধী আওয়াজ তুলতে পারেন। উত্তরপ্রদেশে ৮০টি লোকসভা আসন। সমাজবাদী পার্টি লড়াই করছে ৬২টি আসনে। কংগ্রেস লড়ছে ১৭ আসনে, ১টি আসনে লড়াই করছে তৃণমূল। ললিতেশপতি ত্রিপাঠি দাবি করেছেন, ‘এবার উত্তরপ্রদেশে বিজেপি ফল খারাপ হচ্ছেই। নারী নির্যাতন সহ অপরাধমূলক অজস্র ঘটনায় মানুষ ক্ষুব্ধ। যোগী সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ। ফলে এবার ৪০টি আসনও পাবে না বিজেপি।’